× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সেলুকাস... কি বিচিত্র বাংলাদেশ

ফেসবুক ডায়েরি

ব্যারিস্টার রুমীন ফারহানা
৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, শুক্রবার

সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক সমপ্রতি যে বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে তাতে বলা হয়েছে ২০১৬ সালে সুইস ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশ থেকে জমা হওয়া অর্থের পরিমাণ ছিল ৫ হাজার ৫৬০ কোটি টাকা। ২০১৫ সালে এই টাকার পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৬২৭ কোটি টাকা অর্থাৎ কিনা ১ বছরে সেই হিসাব আগের বছরের চেয়ে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা বা ২০ শতাংশ বেড়েছে। সরকারি দাবি মতে ২০১৩ সালে বিএনপির চেয়ারপারসনের ছোট ছেলে আরাফাত রহমানের ২০ কোটি টাকা ফেরত আনে সরকার। এরপর আর একটি টাকাও ফেরত আনেনি সরকার। এখন প্রশ্ন হলো বাকি ৫ হাজার ৫৪০ কোটি টাকা কাদের? চোখ বন্ধ করে বলা যায় এর মধ্যে ১ টাকাও বিরোধী শিবিরের কারও না। যদি হতো তাহলে সরকারের নর্তনকুর্দনে টেকা দায় হতো। বিএনপি চেয়ারপারসন বলেছেন পাচারকারীদের নাম প্রকাশ করা হোক। আমরাও তাই বলি সরকারের যদি দুর্বলতা না-ই থাকে তাহলে নাম প্রকাশ করা হচ্ছে না কেন? অর্থমন্ত্রী বলেছেন যে অর্থ পাচার হয়েছে তা যৎসামান্য।
এটা নাকি নজরে আনার মতো না। সঠিক বলেছেন। যার কাছে ৪ হাজার কোটি টাকা পিনাট তার কাছে ৫৫৬০ কোটি খুব বেশি টাকা হবার কথা না। তবে হ্যাঁ, ১ লাখ টাকা যার ব্যাংক হিসাবে আছে তিনি অবশ্যই ধনী ব্যক্তি। সেলুকাস... কি বিচিত্র বাংলাদেশ।


অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর