মোহাম্মদ আবদুর রশিদ, তাসকিনের পিতা। এখনো ছেলেকে নিজে গাড়ি চালিয়ে মাঠে নিয়ে যান। ছেলে যখন অনুশীলন করে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকেন মাঠের বাইরে। অন্যদিকে তাসকিনের মা সাবিনা ইয়াসমিন রাত ১০টা বাজতেই ছেলের মোবাইলে ফোন দিতে শুরু করেন বাসায় ফেরার জন্য। কারণ একটাই, ছেলে যেন খ্যাতির অহমিকাতে ভুল কিছু করে না ফেলে। তাই ছেলের পছন্দেই বিয়ে দিয়েছেন। তারা নিজেরাও বিব্রত এমন একটি সংবাদে। তাসকিনের পিতা বলেন, ‘ কেমন লাগে বলেন? রাস্তায় বের হলে মানুষ কী বলবে যে আমরা মনে হয় ছেলে বউকে অত্যাচার করি।
আমি সংবাদটি শুনেই বাইরে গিয়েছিলাম। মোবাইলে ডেটা রিচার্জ করে পড়ে অবাক হয়েছি। এমন মিথ্যা কথা কেউ লিখতে পারে! মাত্রই ছেলে ও তার বউকে হাসি খুুশি দেখে আসলাম। আমার ও তাসকিনের মায়ের পক্ষ থেকে একটি কথা বলে রাখি, তাসকিন যদি বউ পেটানোর মতো কিছু করে আমরাই ওর বিরুদ্ধে দাঁড়াবো। ছেলে অন্যায় করলে কোনো দিন ছাড় দেবো না।’