× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ভাষা শহীদরা রক্তের অক্ষরে মাতৃভাষার মর্যাদা দিয়ে গেছেন

শেষের পাতা

স্টাফ রিপোর্টার
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, রবিবার

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ভাষা শহীদরা রক্তের অক্ষরে মাতৃভাষার মর্যাদা দিয়ে গেছেন। আমরা সেটা শিখব না কেন? আমরা বলব না বা চর্চা করব না কেন?
ভাষা শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে শনিবার ঢাকায় আওয়ামী লীগের আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে এই অনুষ্ঠানে নিম্ন আদালতে বাংলায় রায় লেখার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আশা করি, ভবিষ্যতে উচ্চ আদালতেও বাংলায় রায় লেখা শুরু হবে। বাংলায় লিখুক। পরে, ইংরেজিতে অনুবাদ করা হবে। পিতা ও পরিবারের সদস্যদের হত্যাকাণ্ডের পর বিদেশে নির্বাসিত জীবনে বাংলা চর্চায় প্রতিবন্ধকতার কথা বলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ’৭৫-এর পর দেশে ফিরতে পারিনি। ছয়টা বছর বিদেশে থাকতে হয়েছিল।
ছেলেমেয়েগুলো বিদেশেই লেখাপড়া শিখতে বাধ্য হয়েছে। যেখানে বাংলা শেখার এতটুকু সুযোগ ছিল না। ভারতে শিক্ষাগ্রহণের সময় সন্তানদের বাংলা শেখানোর চেষ্টার কথাও বলেন তিনি। আমি ও রেহানা... আমরা সব সময় চেষ্টা করেছি ওই সীমিত অবস্থায়... ওই হোস্টেলে পড়াশোনা করেছে। প্রতি সপ্তাহে বাংলায় চিঠি লিখতাম। ছুটিতে আসলে বাংলা শেখাতে চেষ্টা করতাম।
অনুষ্ঠানে অধ্যাপক সৈয়দ আনোয়ার হোসেন এবং অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলার চর্চা না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন। রফিকুল ইসলাম বলেন, আমরা কোনো ভাষাই সুষ্ঠুভাবে ব্যবহার করছি না। বাংলা হচ্ছে না, ইংরেজি হচ্ছে না, আরবি হচ্ছে না। অভিভাবকদের সচেতনতা নেই। বিয়ে বা জন্মদিনের নিমন্ত্রণপত্র ইংরেজিতে লেখা হচ্ছে বলে আক্ষেপ প্রকাশ করে রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলা ভাষা ব্যবহারে আমাদের যত্ন নেই।’
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর