× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

দুর্নীতি আছে এটা অস্বীকার করার কিছু নেই

প্রথম পাতা

স্টাফ রিপোর্টার
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, সোমবার

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ বলেছেন, আমাদের দেশে দুর্নীতি আছে, এটা  অস্বীকার করার কিছুই নাই। আমরা সেটিকে প্রতিরোধ করতে পারছি না। আর প্রতিরোধ করতে না পারার নেপথ্যে আমরা সবাই। দুর্নীতি দমন কমিশন পারছে না। আমাদের সকলের প্রচেষ্টায়ও হচ্ছে না। তাই আমরা সকলেই দায়ী। গতকাল কমিশনের প্রধান কার্যালয়ে টিআইবি’র প্রকাশিত দুর্নীতির ধারণা সূচক নিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ও টিআইবি’র পর্যবেক্ষণ বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। বিশ্বের ১৮০টি দেশ ও অঞ্চলের ২০১৭ সালের দুর্নীতির পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে বার্লিনভিত্তিক একটি প্রতিষ্ঠান টিআই বৃহস্পতিবার ওই সূচক প্রকাশ করে।
তিনি বলেন, দুর্নীতির সূচক আন্তর্জাতিকভাবে যেটা বের হয়েছে কোনো কোনো দেশে মাত্র এক পয়েন্ট কমেছে। আর দুই পয়েন্ট সম্ভবত ১০-১২টি দেশের। দুই পয়েন্ট কমানো এত সহজ বিষয় নয়। সূচকের ঊর্ধ্বক্রম অনুযায়ী বাংলাদেশের অবস্থান এবার ১৪৩ নম্বরে। গতবার ১৭৬টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১৪৫ নম্বরে। আবার অধঃক্রম অনুযায়ী বিবেচনা করলে বাংলাদেশ আগের ১৫তম অবস্থান থেকে এবার ১৭তম অবস্থানে উঠে এসেছে। ১০০ ভিত্তিতে এই সূচকে বাংলাদেশের স্কোর এবার ২ পয়েন্ট বেড়ে ২৮ হয়েছে। ইকবাল মাহমুদ বলেন, দুর্নীতিবাজরা সবসময়ই দুর্নীতিবাজ। এদের মধ্যে ছোট-বড় কোনো বিভেদ নাই। তাই সব দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। এক সময় আমাদের দুর্নীতি মামলায় সাজার হার ছিল ৩৭ শতাংশ। এখন বেড়ে হয়েছে ৭৪ শতাংশ। দুর্নীতি প্রতিরোধে দুদক কোনো দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারছে না- টিআইবি’র এমন মন্তব্যে চেয়ারম্যান বলেন, যতটুকু করা দরকার ছিল তা হয়তো পারিনি। তবে আমরাও বসে নাই, কাজ করে যাচ্ছি।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর