× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

মহেশপুরে প্রেমিকের বাড়িতে কলেজছাত্রীর অনশন

বাংলারজমিন

ঝিনাইদহ ও মহেশপুর প্রতিনিধি
১৩ মার্চ ২০১৮, মঙ্গলবার

মহেশপুর উপজেলার জলুলী গ্রামে টানা ছয় দিন এক কলেজছাত্রী বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অবস্থান করছেন। এদিকে বাড়িতে প্রেমিকার অবস্থান টের পেয়ে প্রেমিক সাজন হোসেন গা ঢাকা দিয়ে আছে। এ অবস্থায় বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েছে সাজনের পিতা-মাতা। প্রেমিক সাজন জলুলী স্কুলপাড়ার আবুল কালাম আজাদ ওরফে কালুর ছেলে। অন্যদিকে প্রেমিকা ইসমত আরা একই গ্রামের বদর উদ্দিনের মেয়ে। গ্রামবাসী জানায়, দীর্ঘ দেড় বছর ধরে সাজনের সঙ্গে ইসমত আরার প্রেম চলে আসছে। ইসমত আরার অভিযোগ বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সাজন তার সঙ্গে  দৈহিক সম্পর্ক করেছে। সর্বশেষ বুধবার যাদবপুর কলেজ থেকে বাড়ি ফেরার সময় সাজন তাকে মকরধ্বজপুর গ্রামের এক আত্মীয় বাড়িতে নিয়ে যায়।
সেখানকার লোকজন বিষয়টি জেনে গেলে প্রেমিক সাজন ইসমত আরাকে ফেলে পালিয়ে আসে। ইসমত আরা জানায়, সেই রাতে আমি বাড়ি ফিরে গেলে বাড়ির লোকজন আমাকে বাড়িতে উঠতে দেয়নি। ফলে উপায় না পেয়ে ওই রাতেই আমি বিয়ের দাবিতে সাজনের বাড়িতে অবস্থান গ্রহণ করি। সাজনের মা তাকে মেয়ের মতো যত্ন করছে বলেও ইসমত আরা সংবাদ কর্মীদের জানান। গতকাল দুপুরে সাজনদের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায় ইসমত আরা বসে আছে। যদপপুর ইউনিয়নের জলুলী ৮ নং ওয়ার্ডের মেম্বর হাবিবুর রহমান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, জাতীয় পরিচয়পত্রে ছেলের বয়স ৪ মাস কম হওয়ার কারণে কাজী সাহেব বিয়ে পড়াতে রাজি হননি। তবে, তাদের বিয়ে দেয়ার চেষ্টা চলছে। তিনি আরো জানান, আজ রাতেই একটা ফয়সালা হতে পারে। সাজনের পিতা আবুল কালাম আজাদ ওরফে কালু জানান, দুই পক্ষের কথা চলছে। আজ অথবা কাল সাজন এবং ইসমত আরার বিয়ে হতে পারে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর