দেশে যক্ষ্মা চিকিৎসার ক্ষেত্রে সরকারের সাফল্য আশাব্যঞ্জক হলেও ওষুধ প্রতিরোধী যক্ষ্মা বা মাল্টি ড্রাগ রেজিসটেন্ট টিউবারকিউলোসিস (এমডিআর) নিয়ন্ত্রণ এখনও বড় একটি চ্যালেঞ্জ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর পেছনে কারণ হলো ডায়াগনোসিস সংক্রান্ত জটিলতা। এখনও এ ধরণের রোগীদের আনুমানিক ৮০ শতাংশই শনাক্তের বাইরে থাকছে। আর সকল ধরণের যক্ষ্মায় চিকিৎসার আওতা-বহির্ভূত থাকছে ৩৩ শতাংশ রোগী। তবে, শনাক্তকরণের ক্ষেত্রে সমস্যা থাকলেও জীবাণুযুক্ত ফুসফুসে যক্ষ্মার চিকিৎসায় সাফল্যের হার সন্তোষজনক ৯৫ শতাংশ ।
আজ জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে গবেষকরা এসব তথ্য জানান। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, জাতীয় নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি ও ব্র্যাক যৌথভাবে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্র্যাকের যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির সিনিয়র সেক্টর স্পেশালিসস্ট ডা. মোহাম্মদ আবুল খায়ের বাশার এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. সামিউল ইসলাম।
[ফরিদ]।