× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

তারেক বৃটিশ সরকারের কাছে পাসপোর্ট সমর্পণ করেছেন- পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পাতা

কূটনৈতিক রিপোর্টার
২৪ এপ্রিল ২০১৮, মঙ্গলবার

মেয়াদ উত্তীর্ণ পাসপোর্টের কপি আর বৃটিশ হোম অফিসের চিঠি প্রদর্শন করে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম ফের বললেন- বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান  তারেক রহমান ও তার স্ত্রী-কন্যা তাদের পাসপোর্ট বৃটেনের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সমর্পন করেছেন। সেখান থেকে ওই পাসপোর্ট লন্ডনস্থ বাংলাদেশ মিশনে পাঠানো হয়েছে। পাসপোর্টগুলো এখন বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে মিশনে রক্ষিত রয়েছে। একদিন আগে লন্ডন আওয়ামী লীগের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেয়া বক্তৃতায় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এমনটাই দাবি করেছিলেন। প্রতিমন্ত্রী সেখানে বলেন- তারেক রহমান বাংলাদেশের সবুজ পাসপোর্ট হাই কমিশনে জমা দিয়ে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব বর্জন করেছেন। সেই তারেক রহমান কিভাবে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন?

এ বক্তব্যের পর সোমবার লন্ডনে অবস্থানরত তারেক রহমান তার দেশে থাকা আইনজীবীর তরফে প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ারকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠান। ওই নোটিশে প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্য মিথ্যা, বানোয়াট বলে উল্লেখ করেন। এ প্রেক্ষিতে সন্ধ্যায় গুলশানের নিজ বাসায় এক জরুরি সংবাদ সম্মেলন করেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী।
সেখানে তিনি বলেন, আমি শুনেছি একটি উকিল নোটিশ ইস্যু করেছেন। একটি বিষয় ভালো লাগল, বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার প্রতি তাদের আস্থা বোধ হয় পুনঃস্থাপিত হয়েছে। কারণ প্রতিনিয়ত তারা অস্থাহীনতার কথা বলেন। নোটিশ পেলে জবাবের বিষয়টি দেখা হবে জানিয়ে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন- একজন কনভিকটেড ক্রিমিনাল এরকম একটি ভ্যালিড ডকুমেন্টের প্রেজেন্টেশনের পরও কিভাবে উকিল নোটিশ দেন, দ্যাট বি ভেরি ইন্টারেস্টিং। তারা যদি মামলা করতে চান, উই উইল ডেফিনিটলি ফেইস ইট।

তারেক রহমানের পাসপোর্ট বিষয়ে শাহরিয়ার আলম বলেন, ২০০৮ সালে তার পাসপোর্টের মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন করেন। তখন মেয়াদ বাড়িয়ে ২০১৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়। এরপর তিনি আর মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন করেননি। ২০১৪ সালের ২রা জুন তিনি যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সপরিবারে পাসপোর্ট জমা দেন। সেখান থেকে তা বাংলাদেশের হাইকমিশনে আসে। তিনি বলেন, বিএনপির কেউ দেখতে চাইলে বা আইনগতভাবে কেউ চাইলে এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয়া হবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর