× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সেই শিশুটি আর নেই

এক্সক্লুসিভ

স্টাফ রিপোর্টার
২৫ এপ্রিল ২০১৮, বুধবার

আজিমপুর কবরস্থান থেকে বেঁচে আসা সেই শিশুটি আর নেই। সোমবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে ঢাকা শিশু হাসপাতালের কার্ডিয়াক আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। গতকাল মরদেহ তার স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। শিশু হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. আব্দুল আজিজ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন। সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে শিশুটির বাবা মিনহাজ উদ্দিন ও মামা শরিফুল ইসলাম শিশুটির মরদেহ গ্রহণ করেন। পরিচালক জানান, শিশুটি সোমবার দিবাগত রাত ১টা ৩৩ মিনিটে মারা গেছে। ডা. আব্দুল আজিজ বলেন, ‘শিশুটিকে সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টায় আমাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এখানে আসার পর থেকে তার শারীরিক অবস্থা ভালো ছিল না।
সন্ধ্যা সাতটার পর তার অবস্থা বেশি খারাপ হতে থাকে। আমরা সব ধরনের চিকিৎসা সেবা দিয়ে শিশুটিকে বাঁচানোর চেষ্টা করেছি। আমাদের সব চেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে শিশুটি মারা যায়। প্রসঙ্গত, ২৩শে এপ্রিল সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এই নবজাতককে ‘মৃত ঘোষণা’ করেন চিকিৎসকরা। পরে কবর দেয়ার জন্য তাকে আজিমপুর কবরস্থানে নেয়া হয়। গোসল করানোর জন্য শিশুটিকে একটি কক্ষে নিয়ে যান আজিমপুর কবরস্থানের দায়িত্বরত এক নারী। এ সময় নবজাতকের মামা শরিফুল ইসলাম অফিস কক্ষে লাশ হিসেবে তার ভাগ্নির নিবন্ধন করার কাজে ব্যস্ত ছিলেন। এ সময় গোসলখানা থেকে  ওই নারী খবর দেন শিশুটি নিঃশ্বাস নিচ্ছে। নড়েচড়ে উঠছে। তখন শিশুটির মামা সেখানে দৌড়ে যান। এরপর শিশুটিকে আজিমপুর মাতৃসদনে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার প্রাথমিক চিকিৎসা
শেষে অ্যাম্বুলেন্সে করে আগারগাঁওয়ে শিশু হাসপাতালে নিয়ে যান স্বজনরা। মা শারমিন আক্তার এবং  শিশু হাসপাতালের রেজিস্ট্রার খাতায় শিশুটির নাম লেখা হয় মীম।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর