× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

রপ্তানিতে সোর্স ট্যাক্স প্রত্যাহারের দাবি বিজিএমইএ’র

এক্সক্লুসিভ

স্টাফ রিপোর্টার
২৫ এপ্রিল ২০১৮, বুধবার

তৈরিপোশাক পণ্য রপ্তানিতে সোর্স ট্যাক্স বা উৎস কর প্রত্যাহার চেয়েছে পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ। একইসঙ্গে সব ক্ষেত্রে করপোরেট কর ১০ শতাংশ নামিয়ে আনা ও অনলাইন অডিট ব্যবস্থা গড়ে তোলার পাশাপাশি খাতটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর ইউটিলিটি সার্ভিসে (গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানি) ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবিও জানিয়েছে সংগঠনটি। গতকাল রাজধানীর সেগুন বাগিচায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সম্মেলন কক্ষে প্রাক বাজেট আলোচনায়  এসব প্রস্তাব তুলে ধরেন বিজিএমইএ সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান। এনবিআর চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে প্রাক-বাজেট আলোচনায় আরো অংশ নেন নিট পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিকেএমইএ), বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) প্রতিনিধিরা।
বিজিএমইএ সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ৩০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানিতে সোর্স ট্যাক্স হিসেবে ২ থেকে আড়াই হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আসে। ৪ লাখ কোটি টাকার বাজেটে এটি খুব বড় অর্থ নয়। আমরা সম্পূর্ণরূপে সোর্স ট্যাক্স প্রত্যাহারের কথা বলছি। রপ্তানিকারকদের কাছ থেকে এটা না নিলে খুব ক্ষতি হবে না।
সিদ্দিকুর রহমান বলেন, তৈরি পোশাক ভ্যাটের আওতামুক্ত। রপ্তানিমুখী সব পণ্যই ভ্যাটের আওতামুক্ত হওয়া উচিত। গতকালের প্রাক বাজেট আলোচনায় ব্যবসায়ীদের দাবি নিয়ে এক পক্ষের সঙ্গে অন্য পক্ষের হট্টগোল শুরু হয়। তা রূপ নেয় অনেকটা বাকবিতণ্ডায়ও। বন্ড সুবিধার অপব্যবহার নিয়ে চলে দুইপক্ষের মধ্যে দোষারোপ হয়। সীমান্তহাট দিয়ে অবৈধভাবে কাপড় নিয়ে আসার কথাও উঠে আসে আলোচনায়। দেশীয় উৎপাদক ও ব্যবসায়ীরা বলেন, এতে তারা খুবই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, আমাদের কলিগ বলছেন, আমরা বন্ডের অপব্যবহার করি। এরচেয়ে আমাদের মরে যাওয়া ভালো না? একজন আরেকজনকে দোষারোপ করা ঠিক না। যদি কেউ বন্ডের অপব্যবহার করে আমরা তাদের লাইসেন্স বাতিল করে দেব। এনবিআরের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যেসব কোম্পানির পাঁচ বছর ধরে অস্তিত্ব  নেই, এমন অস্তিত্ববিহীন কোম্পানির বন্ড সুবিধা বাতিল করা হোক। এনবিআর চেয়ারম্যন বলেন, রপ্তানির ক্ষেত্রে সবাইকে সমান সুযোগ দেয়া হবে। আমাদের রপ্তানি বাড়াতে হবে। তা না হলে উন্নয়নশীল দেশ হওয়া যাবে না। তিনি বলেন, অবৈধ আমদানি প্রতিরোধে সীমান্ত হাটে নজরদারি বাড়ানো হবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর