খুলনা সিটি নির্বাচনে নগরীর ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের হাজী আবদুল মালেক ইসলামিয়া কলেজে জাল ভোট দেয়ার সময় দুইজনকে আটক করেছে পুলিশ। কিন্তু আটককৃতদের নাম ও পরিচয় প্রকাশ করছে না পুলিশ। সেখানে দায়িত্বরত পুলিশের এসআই বোরহান মিয়া সাংবাদিকদের বলেন, অসহায়। আপনাদেরই ভাই ব্রাদার। নাম বলে দিলে এখানে অনেক সমস্যা হবে। এ সময় নির্বাচনী দায়িত্বরত একজন ম্যাজিস্ট্রেট সে কেন্দ্রে গেলেও গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেননি তিনি। বিএনপি প্রার্থীর পক্ষে ওই কেন্দ্রে দায়িত্বরত সমন্বয়ক আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, আটককৃতদের ছেড়ে দেয়া হবে। এ জন্যই তাদের তাদের নাম ও পরিচয় প্রকাশ করছে না পুলিশ।
এদিকে জাল ভোট দেয়ার সময় সোনাডাঙ্গা থানা ছাত্রলীগের সেক্রেটারিকে আটক করেছিল পুলিশ। কিন্তু গণমাধ্যম সেখানে পৌঁছার আগেই তাকে ছেড়ে দেয়া হয়। এদিকে আবদুল মালেক ইসলামিয়া কলেজ কেন্দ্রের কয়েকটি গেট বন্ধ করে রাখা হয়েছে। যারা ভোট দিতে আসছেন তারাও ফেরত যাচ্ছেন ব্যালটের অভাবে। প্রতিটি কেন্দ্রে ভোটারের সংখ্যা অনুযায়ী ব্যালট সরবরাহ করা হলেও এ কেন্দ্রে দুপুর একটার সময়ই শেষ হয়ে গেছে ব্যালট। একই রকম পরিস্থিতি নগরীর শেরে বাংলা রোড সোনা স্কুল কেন্দ্রে। সেখানেও দুপুর দেড়টার মধ্যেই শেষ হয়ে গেছে সব ব্যালট। উল্লেখ্য, সকালে এ কেন্দ্রের বাইরে বিএনপি প্রার্থীর এজেন্টদের চেয়ার টেবিল ভাঙচুর করা হয়েছিল।
[কাফি]