× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

শিক্ষকের গাফিলতিতে শাবিতে পরীক্ষা স্থগিত

শিক্ষাঙ্গন

শাবি প্রতিনিধি
(৫ বছর আগে) মে ২৪, ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৮:৪৪ পূর্বাহ্ন

শিক্ষকের গাফিলতির কারণে শাহজালাল  বিজ্ঞান ও প্রযুুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পেট্টোলিয়াম এন্ড মাইনিং ইঞ্জিনিয়ারিং (পিএমই) বিভাগের ফাইনাল পরীক্ষা স্থগিত করার অভিযোগ উঠেছে। নির্ধারিত সময়ে পরীক্ষার হলে আসেনি পিএমই বিভাগের শিক্ষক ও পরীক্ষার প্রধান পরিদর্শক সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম। পরীক্ষা না হওয়ায় বিপাকে পড়েছে সংশ্লিষ্ট ব্যাচের শিক্ষার্থীরা।
পিএমই বিভাগের অফিস সূত্রে জানা যায়, আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় বিভাগের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের পিএমই-২২৬ ফাইনাল পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। পরীক্ষার নির্ধারিত সময়ে বিভাগের অন্যান্য পরির্দশকের উপস্থিতিতে প্রায় ষাট জন শিক্ষার্থীদের মাঝে উত্তরপত্র বিতরণ করা হলেও প্রধান পরিদর্শক সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম উপস্থিত হননি। ১০টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করলেও প্রধান পরিদর্শক পরীক্ষার হলে না আসলে পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। পরবর্তীতে স্থগিতের বিষয়টি জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বরাবর চিঠি দেয়া হয়।
যোগাযোগ করা হলে ওই পরীক্ষার প্রধান পরিদর্শক সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, এই পরীক্ষাটি আগে স্থগিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু স্থগিতের সিদ্ধান্ত আমাকে জানানো হয়নি। আর আমি বিষয়টি ভুলে গিয়েছিলাম।
আমার মিসটেক হয়ে গেছে। তবে আজ সকাল ১১টা দিকে বা বিকেলে পরীক্ষা নেয়ার সুযোগ ছিল।  
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে পিএমই বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. মো. শফিকুল ইসলাম জানান, প্রধান পরিদর্শকের খামখেয়ালিপনার কারণে পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও উপাচার্যের সাথে কথা বলে পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। এবিষয়ে পরবতীতে বিভাগীয় সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। তিনি আরো বলেন, প্রধান পরিদর্শক পরীক্ষার প্রশ্নই প্রিন্ট করেননি। যার কারণে আজ পরীক্ষা নেয়ার কোনো সুযোগ ছিল না।
এ নিয়ে ভুক্তভূগী শিক্ষার্থীরা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ও রমজান থাকার পরেও আমরা কষ্ট করে পড়াশোনা করেছি। হঠাৎ করে পরীক্ষা স্থগিত হয়ে যাওয়ায় আমরা হতাশ। বন্ধের মধ্যে এটাই আমাদের সর্বশেষ পরীক্ষা ছিল। যদি এই পরীক্ষা না হতো তাহলে আমরা ২০শে মে পরীক্ষা দিয়েই বাড়ি চলে যেতে পারতাম।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর