মেধাবী ছাত্রী আমরিন আক্তার। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ থেকে অনার্স শেষ করে পড়ালেখা করছেন মাস্টার্সে। জন্মস্থান সিলেটের হবিগঞ্জ জেলায় হলেও বর্তমানে অবস্থান করছেন তার চাচার বাসা নরসিংদীর মাধবদীতে। যে বয়সে পড়ালেখা শেষ করে নতুন জীবনের স্বপ্ন দেখার কথা সে বয়সে নিশ্চিত মৃত্যুর দু:স্বপ্ন প্রতিনিয়ত তাকে তাড়িয়ে বেড়ায়। তার দুটি কিডনিই অকেজো। ২০১৪ সালে অনার্সে পড়াকালে তার কিডনি ড্যামেজের বিষয়টি ধরা পড়ে। আদরের মেয়েকে বাঁচাতে জমি বিক্রি করে চিকিৎসায় ব্যয় করেন তার বয়স্ক পিতা জজ মিয়া। গত ৪ বছরে আত্মীয়স্বজন সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে ধার-দেনা করে তার চিকিৎসায় খরচ করা হয় প্রায় ২০ লাখ টাকা।
বর্তমানে সপ্তাহে ২/৩ বার তার ডায়ালাইসিস করাতে হয়, না হলে শরীরে পানি জমে শুরু হয় অসহ্য যন্ত্রণা। ডায়ালাইসিসে মাসে ব্যয় হয় প্রায় ৪০ হাজার টাকা। এই বিশাল অঙ্কের ব্যয়ভার বহন করে অর্থাভাবে তার পরিবার এখন দিশেহারা। তদুপরি তার চিকিৎসক জানিয়েছেন, তার দ্রুত কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট জরুরি। এ জন্য প্রয়োজন ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা। নাহলে তাকে বাঁচানো যাবে না। এ অবস্থায় আমরিনের পরিবার চরম হতাশায় দিনাতিপাত করছেন।
আমরিনকে সাহায্য পাঠানোর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট: নাম- আমরিন আক্তার, হিসাব নম্বর: ১২৪২৩/০, জনতা ব্যাংক, মাধবপুর শাখা।
বিকাশ নম্বর : আমরিন-০১৭০৩৪৭৮১৭০ (পারসোনাল) অথবা যোগাযোগ করতে পারেন- মো. জামাল উদ্দিন (আমরিনের চাচা) ঢাকা ইলেক্ট্রনিক্স, স্কুল সুপার মার্কেট মেইন গলি, মাধবদী, নরসিংদী। মোবাইল- ০১৭১২ ১১৪৬০৩।