× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ধলাই প্রতিরক্ষা বাঁধে ভাঙন পানিবন্দি ২৫০ পরিবার

বাংলারজমিন

কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
১৩ জুন ২০১৮, বুধবার

টানা বর্ষণে ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে কমলগঞ্জের ধলাই নদীর প্রতিরক্ষা বাঁধের পৌর এলাকার গোপালনগর ও বিকালে মুন্সীবাজার ইউনিয়নের সুরানন্দপুর এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে প্রবল স্রোতে বানের পানি লোকালয়ে প্রবেশ করায় কমলগঞ্জ পৌর এলাকার গোপালনগর, নাগড়া যোদ্ধাপুর, করিমপুর, বড়গাছ, সুরানন্দপুর, ধাতাইলগাঁও, মইডাইলসহ উপজেলার ১১টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে ওই গ্রামের রাস্তাঘাট, ফসলি জমি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, পানিতে নিমজ্জিত হওয়ায় ভেসে গেছে পুকুর ও ফিসারীর কয়েক লাখ মাছ। এতে পৌর এলাকার ২৫০ পরিবারসহ প্রায় ৩৫ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। বানের পানিতে তলিয়ে গেছে জেলা সদরের সাথে সংযুক্ত প্রধান সড়ক কমলগঞ্জ-মৌলভীবাজার সড়কটি। থেমে থেমে ভারী বর্ষণের ফলে ধলাই নদীর পানি বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় পৌর এলাকাসহ ধলাই প্রতিরক্ষা বাঁধের ১১টি স্থানে ফাটল দেখা দিয়েছে। ধলাই প্রতিরক্ষা বাঁধে ভাঙনের পর পরই কমলগঞ্জের ইউএনও মোহাম্মদ মাহমুদুল হক, কমলগঞ্জ পৌর মেয়র মো. জুয়েল আহমেদ ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও পানিবন্দি এলাকা পরিদর্শন করেন। কমলগঞ্জের ইউএনও মোহাম্মদ মাহমুদুল হক বলেন, বন্যা পরিস্থিতিতে উপজেলা সদরে একটি মনিটরিং শেল খোলা হয়েছে।
বন্যা আক্রান্তদের জন্য উপজেলা প্রশাসন ও পৌরসভার উদ্যোগে শুকনো খাবার হিসাবে প্রাথমিকভাবে চিড়া ও গুড় বরাদ্দ করা হয়েছে। এদিকে অব্যাহত বর্ষণে ধলাই নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ার আশংকা করা হচ্ছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর