× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সালাহর পেছনে একটা দলও প্রয়োজন

ক্রিকেট বিশ্বকাপ-২০১৯

স্পোর্টস ডেস্ক
২১ জুন ২০১৮, বৃহস্পতিবার

দীর্ঘ ২৮ বছর পর বিশ্বকাপে খেলছে মিশর। বাছাইপর্বে মূলত মোহাম্মদ সালাহর নৈপুণ্যে রাশিয়ার টিকিট নিশ্চিত হয় একাই ফারাওদের। তবে রাশিয়ায় মূল আসরের শুরুতে ইনজুরি নিয়ে মাঠের বাইরে থাকতে হয় ইংলিশ ক্লাব লিভারপুলের এই তুখোড় উইঙ্গারকে। আর মিশরের দ্বিতীয় ম্যাচে একাদশে ফিরলেও ম্যাচ শেষে হতাশা নিয়েই মাঠ ছাড়েন সালাহ। ইনজুরিতে আক্রান্ত সালাহ মিশরের প্রথম ম্যাচে খেলতে পারেননি। ওই ম্যাচে উরুগুয়ের কাছে ১-০ গোলে হার দেখে মিশর। দ্বিতীয় ম্যাচে সালাহ ফিরলেও রাশিয়ার কাছে পরিষ্কার ৩-১ গোলে হার দেখে ফারাওরা। পেনাল্টি আদায়ের পর স্পট কিক থেকে মিশরের পক্ষে একমাত্র গোলটি করেন সালাহই।
আর হার শেষে এবারের আসরে নকআউট পর্বের স্বপ্ন ভাঙে ফারাওদের। তবে সালাহর ইনজুরিকে মিশরের ভরাডুবির পেছনে একমাত্র কারণ হিসেবে দেখছেন না কোচ হেক্টর কুপার। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে কুপার বলেন, ‘দলে সালাহর গুরুত্ব নিয়ে কেউই তর্ক করতে পারবে না এবং আমরা সবাই তার ইনজুরি নিয়ে চিন্তিত ছিলাম। তাকে দলের অনুশীলন ক্যাম্পে পেলে আরো ভালো লাগতো। কিন্তু আমরা এটি করতে পারিনি কারণ আমরা তার ফিট হওয়াকেই বেশি প্রাধান্য দিয়েছি।’ এ সময় মিশরের কোচ বলেন. সালাহর পক্ষে একা সবকিছু করা সম্ভব নয় আসলে। তার সঙ্গে আরো কয়েকজন খেলোয়াড় ভালো করলেই সফল হতো মিশর। হেক্টর কুপার বলেন, ‘এটা বলা কঠিন যদি সে (সালাহ) সম্পূর্ণ ফিট ও তার সেরা ফর্মে থাকতো তাহলে কি হতো। কিন্তু আমি সবসময়ই বলি একজন ভালো খেলোয়াড়ের পেছনে আরো দুই তিনজন দারুণ খেলোয়াড়ের প্রয়োজন দল হিসেবে ভালো করার জন্য।’ রাশিয়ার বিপক্ষে গোলশূন্য সমতায় ম্যাচের প্রথমার্ধের খেলা শেষ করে মিশর। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধের শুরুর ১৪ মিনিটে তিন গোল হজম করে কুপারের শিষ্যরা। ফারাওদের ভোগান্তির শুরুটা আত্মঘাতী গোলে। বিরতি থেকে ফিরে প্রথম মিনিটে রাশিয়ার এক আক্রমণে বল ক্লিয়ার করতে গিয়ে নিজেদের জালে জড়ান মিশরের অধিনায়ক আহমেদ ফাতি। আর ৫৬ ও ৫৯তম মিনিটে আরো দুই গোল আদায় করে রুশরা। ম্যাচ শেষে কুপার বলেন, ‘আমরা একটি ভালো প্রথমার্ধ কাটিয়েছিলাম কিন্তু তারপরই আমরা বাজে ১০-১৫ মিনিট কাটাই। এবং এ কারণেই আমরা হেরেছি। আমরা ভালো ডিফেন্ড করতে পারিনি। আমি মনে করি না আমাদের হজম করা গোলগুলো অমনোযোগিতার কারণে হয়েছে। বিশ্বকাপের মতো জায়গায় খেলার সময় কেউই অমনোযোগী হতে পারে না। মাঝে মধ্যে ভুল হয়।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর