× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৯ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ওএফআইডি পুরস্কার পেয়েছে ব্র্যাক

শেষের পাতা

স্টাফ রিপোর্টার
২৫ জুন ২০১৮, সোমবার

মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের সহায়তায় এগিয়ে আসার জন্য এ বছর ওপেক ফান্ড ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টের (ওএফআইডি) অ্যানুয়াল অ্যাওয়ার্ড ফর ডেভেলপমেন্ট-২০১৮ পেয়েছে ব্র্যাক। তেল রপ্তানিকারক দেশগুলোর জোট ওপেক-এর আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহায়তা প্রতিষ্ঠান ওএফআইডি ২০০৬ সাল থেকে এই পুরস্কার দিয়ে আসছে। এই পুরস্কার হিসেবে ওএফআইডি ব্র্যাককে ১ লাখ ইউএস ডলার প্রদান করেছে। গত ২১শে জুন অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় সংস্থাটির কর্মকর্তাদের  কাছ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্রেস্টসহ এ স্বীকৃতি গ্রহণ করেন ব্র্যাকের ভাইস চেয়ারপারসন ড. আহমদ মোশতাক রাজা চৌধুরী। গত বছর ২৫শে আগস্টের পরে মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত যে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে, তাদের জন্য ব্র্যাক সবচেয়ে বড় বেসরকারি মানবিক সহায়তা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। দুর্গতদের জরুরি মানবিক চাহিদা পূরণ, দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং দীর্ঘমেয়াদি কল্যাণের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে ব্র্র্যাক। এই মানবিক সহায়তা কার্যক্রমের শুরু থেকে এ পর্যন্ত ৬ লাখ ৬০ হাজার মানুষকে কোনো না কোনোভাবে জরুরি সহায়তা দিয়েছে ব্র্যাক। বাংলাদেশ সরকার, জাতিসংঘ এবং স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার সঙ্গে সমন্বিতভাবে ব্র্যাক কমিউনিটিকেন্দ্রিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে।
পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে ওএফআইডির মহাপরিচালক সোলায়মান জে আল হারবিশ বলেন, এই বছর রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলার দিকটি প্রাধান্য দিয়ে এবং বঞ্চনা ও অসমতা মোকাবিলায় জোরালো ভূমিকা রাখায় এ পুরস্কার প্রদান করা হয়। ব্র্যাক প্রান্তিক জনগোষ্ঠী হিসেবে রোহিঙ্গাদের সহায়তা, তাদের ইতিবাচক পরিবর্তনের মাধ্যমে জীবনযাত্রায় সহায়তা করায় এ স্বীকৃতি দেয়া হয়। ব্র্যাকের ভাইস চেয়ারপারসন ড. আহমদ মোশতাক রাজা চৌধুরী বলেন, ওএফআইডি’র এই পুরস্কার গ্রহণ করে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। এই পুরস্কার আমাদের ভবিষ্যৎ কর্মকাণ্ড এগিয়ে নিতে গভীর উদ্দীপনা জোগাবে এবং আমাদের দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি করবে। এই পুরস্কার প্রাপ্ত অর্থ রোহিঙ্গা নারী ও শিশুদের মানবিক সহায়তা প্রদানে ব্যয় করা হবে। এর আগে এই পুরস্কার পান পাকিস্তানের মালালা ইউসুফজাই (২০১৩) এবং মিশরভিত্তিক চিলড্রেনস ক্যানসার হসপিটাল (২০১৫)।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর