× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

হ্যাজার্ডের ভালোবাসার দল ছিল ফ্রান্স

ক্রিকেট বিশ্বকাপ-২০১৯

স্পোর্টস ডেস্ক
১০ জুলাই ২০১৮, মঙ্গলবার
১৯৯৮’র বিশ্বকাপজয়ী ফ্রান্সের জার্সি গায়ে ইডেন হ্যাজার্ড (ডানে)

১৯৯৮ সালে ফ্রান্স যখন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয় ইডেন হ্যাজার্ডের বয়স তখন ৭। ছোটবেলায় হ্যাজার্ডের ভালোবাসার দল ছিল ফ্রান্স। নিজ দেশ বেলজিয়ামের চেয়েও ফ্রান্সকে বেশি সমর্থন করতেন। সেই হ্যাজার্ড এখন বেলজিয়ামের অধিনায়ক। আজ রাশিয়া বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ফ্রান্সের মুখোমুখি হবে হ্যাজার্ডের বেলজিয়াম। তার আগে শৈশবের স্মৃতিচারণ করে হ্যাজার্ড বলেন, ‘আমার ভাইদের সঙ্গে সবসময়ই বেলজিয়ামের চেয়ে ফ্রান্সকে বেশি সমর্থন করতাম। কারণ আমরা ৯৮’র সময়টায় বেড়ে উঠি। তখন আমাদের কাছে বেলজিয়ামের কোনো জার্সি ছিল না।
আমরা ফ্রান্সের জার্সি গায়ে দিয়ে অভ্যস্ত ছিলাম। এতে আমি বেলজিয়াম দলকে খাটো করতে চাইনি, বেলজিয়াম দলেও অনেক ভালো খেলোয়াড়
ছিলেন। কিন্তু সময়টা ছিল ফ্রান্সের।’ ১৯৯৮ বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নেয় বেলজিয়াম। ফাইনালে ব্রাজিলকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে শিরোপা উৎসব করে স্বাগতিক ফ্রান্স। হ্যাজার্ডের ফ্রান্সের প্রতি ভালোলাগার বড় কারণ ফ্রেঞ্চ সংস্কৃতি। বেলজিয়ামের ফ্রেঞ্চ ভাষাভাষী অঞ্চলে বেড়ে ওঠেন তিনি। ১৪ বছর বয়সে ফ্রেঞ্চ ক্লাব লিলের যুব একাডেমিতে যোগ দেন হ্যাজার্ড। দুই বছর পরই লিলের হয়ে পেশাদার ক্যারিয়ারে অভিষেক হয় তার। শৈশবের ক্লাবটিতে পাঁচ মৌসুম কাটিয়ে ২০১২ সালে পাড়ি জমান চেলসিতে। ইংলিশ জায়ান্টদের এই ছয় মৌসুম হয়ে নিজেকে বিশ্বের অন্যতম সেরা উইঙ্গার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন হ্যাজার্ড। ২০০৮ সালে আন্তর্জাতিক অভিষেকের পর বেলজিয়ামের জার্সিতে ৯০ ম্যাচে ২৪ গোল করেন হ্যাজার্ড।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর