× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

তৃতীয় দিনে থাইল্যান্ডে উদ্ধার অভিযান শুরু

বিশ্বজমিন

মানবজমিন ডেস্ক
(৫ বছর আগে) জুলাই ১০, ২০১৮, মঙ্গলবার, ১০:৫১ পূর্বাহ্ন

একে একে আটজন বালককে উদ্ধার করা হয়েছে। আজ আবার বাকি ৫ জনকে উদ্ধারে থাইল্যান্ডের সেই ভয়াবহ গুহায় অভিযান শুরু হচ্ছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত খবর পাওয়া যাচ্ছিল যে, উদ্ধারকারীরা তৃতীয় দিনের মতো আজ অভিযান শুরুর প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।  এর আগে প্রথম দিনে চারজন ও দ্বিতীয় দিন গতকাল আরও চারজনকে উদ্ধার করা হয় দেশটির উত্তরাঞ্চলীয় চিয়াং রাইয়ে অবস্থিত থাম লুয়াং গুহার ভিতর থেকে। এখনও সেই গুহার ভিতর আটকে আছে চারজন বালক ও তাদের কোচ। ওদিকে সময় দ্রুত গড়িয়ে যাচ্ছে। মৌসুমী আবহাওয়াও বেশি সময় অনুকূলে থাকবে বলে মনে হচ্ছে না। তাই সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলছে উদ্ধার অভিযান। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
সোমবার থাম লুয়াং গুহা থেকে উদ্ধার করা হয় চারজন বালককে। তাদেরকে গুহার মুখ থেকে স্ট্রেচারে করে বের করে আনতে দেখা যায়। রোববার ও সোমবার মিলিয়ে মোট উদ্ধার করা হলো আটজন বালককে। তবে এক্ষেত্রে উদ্ধারকারীরা যে ভূমিকা নিয়েছেন তার জন্য চারদিক থেকে প্রশংসা আসছে। বালকদের উদ্ধারে যে পরিমাণ সময় লাগার কথা বলা হচ্ছিল তার চেয়ে অনেক অল্প সময়ের মধ্যে তারা সফল হচ্ছেন। এরই মধ্যে উদ্ধার তৎপরতায় থাইল্যান্ডে নেভি সিলের একজন ডুবুরি ওই গুহার ভিতর ডুবে মারা গেছেন। উদ্ধার অভিযানের প্রধান নারোংসাক ওসোত্তানাকর্ন বলেছেন, উদ্ধারকারীদের রয়েছে পূর্ব অভিজ্ঞতা। দ্বিতীয় দফায় যাদেরকে বের করে আনা হয়েছে তাতে সময় লেগেছে আগের বারের চেয়ে দু’ঘন্টা কম। বালকরা যেখানে আটকে আছে তা প্রায় গুহামুখ থেকে ৪ কিলোমিটার দূরে। সেখানে অভিযান চালাতে বেশ বেগ পেতে হচ্ছে উদ্ধারকারীদের। এ টিমে রয়েছেন বিদেশী ডুবুরি ও থাই নেভি সিলের সদস্যরা। তারা অসাধারণ দক্ষতায় পানিতে ডুবে থাকা ওই গুহা থেকে বালকদের উদ্ধার করছেন। তারা যখন বালকদের উদ্ধার করে আনছেন তখন পুরো থাইল্যান্ড যেন আনন্দে নেটে উঠছে। বিশেষ করে মাই সাই প্রাসিটসার্ট স্কুল। এই স্কুলেরই ৬টি বালক রয়েছে আটকে পড়াদের মধ্যে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর