× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

‘অনেক কেঁদেছি এখন পাওয়ার সময়’

বাংলাদেশ কর্নার

স্পোর্টস ডেস্ক
১১ জুলাই ২০১৮, বুধবার

অনেক কেঁদেছি, এখন পাওয়ার সময়- ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সেমিফাইনাল সামনে রেখে এমন কথা বললেন ক্রোয়েশিয়ার সাবেক তারকা স্লাভেন বিলিচ। সাবেক ক্রোয়াট ডিফেন্ডার এবং ৪৯ বছর বয়সী স্বনামধন্য এই কোচ বলেন, এই ক্ষণটির জন্য আমরা ২০ বছর ধরে অপেক্ষা করছি। বিশ্বকাপে ক্রোয়েশিয়ার প্রথম অংশগ্রহণ সেই ১৯৯৮ সালে। ফুটবলের মহামঞ্চে প্রথমবার খেলতে নেমেই কুড়ায় তৃতীয় স্থানের গৌরব। তবে হ্যালির ধুমকেতুর মতো হঠাৎ উদয় হয়ে আবার যেন হারিয়ে গিয়েছিল দেশটি। ২০০২, ২০০৬ ও ২০১৪ বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বেই থেমে যায় ক্রোয়াটদের স্বপ্নযাত্রা। আর ২০১০ বিশ্বকাপে তো খেলার সুযোগই পায়নি তারা। বারবার না পাওয়ার হতাশায় পোড়া ক্রোয়েশিয়া এবার একসঙ্গে সব পাওয়ার আশায়।
স্লোভান বিলিচ বলেন, ‘ক্রোয়েশিয়ার দিক থেকে দেখলে, চার-পাঁচটি টুর্নামেন্টে তারা কেঁদেছে। তারা ভুগেছে। তবে এখন তারা পরিণত। আবেগে তারা বাঁধ দিতে শিখেছে। শেষ পর্যন্ত তারা এমন একটি অবস্থানে উঠে এসেছে, যেখান থেকে সবটা পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করা যায়। ১৯৯৩-এ ফিফার স্বীকৃতি পাওয়া নব্য স্বাধীন দেশ ক্রোয়েশিয়া ১৯৯৮’র বিশ্বকাপে খেলতে নেমে চমকে দেয় ফুটবল বিশ্বকে। অভিষেক বিশ্বকাপেই সেমিফাইনালের কৃতিত্ব দেখায় বোবান-সুকার-বিলিচদের ক্রোয়েশিয়া। সেমিফাইনালে স্বাগতিক ফ্রান্সের কাছে ২-১ গোলে হেরে যায় তারা।

তবে ৬ গোল নিয়ে আসরে সর্বোচ্চ গোলদাতার গোল্ডেন বুট পুরস্কার জেতেন ক্রোয়াট স্ট্রাইকার ডেভর সুকার। ২০০৬ থেকে টানা ছয়বছর ক্রোয়েশিয়া জাতীয় দলের প্রধান কোচের দায়িত্ব সামলান স্লাভেন বিলিচ। পরে ক্লাব ফুটবলের তাকে লোকোমোটিভ মস্কো, বেসিকতাস ও ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেড দলের দায়িত্ব সামলাতে দেখা যায়।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর