× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, মঙ্গলবার , ১০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৪ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ম্যারাডোনার প্রসঙ্গটি এড়িয়ে গেল ফিফা

ক্রিকেট বিশ্বকাপ-২০১৯

স্পোর্টস রিপোর্টার, মস্কো (রাশিয়া) থেকে
১২ জুলাই ২০১৮, বৃহস্পতিবার

বেলজিয়ামকে বিদায় করে এরইমধ্যে রাশিয়া বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছে ফরাসিরা। আর ফ্রান্সকে ‘আফ্রিকান দল’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন দিয়েগো ম্যারাডোনা। বেলজিয়ামকে ইউরোপের দল বলতে লজ্জা নাকি এই ফুটবল লিজেন্ডের। ম্যারাডোনার করা এমন মন্তব্য নিয়ে এরইমধ্যে সমালোচনা শুরু হয়েছে। ফিফা এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো মন্তব্য করেনি। ম্যারাডোনার এমন মন্তব্যে নাখোশ ফরাসি মিডিয়া কর্মীরা ফিফার ডিসিপ্লিনারি কমিটির সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি উত্থাপন করেন। তবে মস্কোর লুঝনিকি স্টেডিয়ামে সংবাদ সম্মেলনে ম্যারাডোনার বিষয়টি এড়িয়ে যান ফিফা কর্মকর্তারা। ফ্রান্স, ইংল্যান্ড, বেলজিয়াম স্কোয়াডে অতিরিক্ত আফ্রিকান ফুটবলারের উপস্থিতি নিয়ে আলোড়ন তৈরি হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়ও।
ফ্রান্সের ২৩ জন সদস্যের মধ্যে ১৪ই জনই আফ্রিকান বংশোদ্ভূত। শুধু ফ্রান্স নয়। ইংল্যান্ড ও বেলজিয়াম দলেও রয়েছেন একাধিক আফ্রিকান ও ক্যারিবীয় বংশোদ্ভূত ফুটবলার। তা নিয়েই ক্ষুব্ধ মেক্সিকো বিশ্বকাপের মহানায়ক দিয়েগো ম্যারাডোনা। ফ্রান্স দলে আফ্রিকার মোট ১১টি দেশের বংশোদ্ভূত ফুটবলার রয়েছেন। আলজেরিয়া, ক্যামেরুন, কঙ্গো, সেনেগাল, নাইজেরিয়ার ফুটবলারদের নিয়েই গড়া হয়েছে ফ্রান্স দল। কিলিয়ান এমবাপ্পেকে নিয়ে এবার দারুণ মাতামাতি। এমবাপ্পের জন্ম ফ্রান্সে হলেও তার বাবা ক্যামেরুনিয়ান ও মা আলজেরীয়। পল পগবার বাবা-মা আফ্রিকার গিনির বাসিন্দা। আফ্রিকার ফুটবলারদের ইউরোপের দেশের নাগরিকত্ব নিয়ে খেলা নিয়ে খেপেছেন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ী এই অধিনায়ক। ‘আফ্রিকান ফুটবলারদের ইউরোপে নিয়ে যাওয়া হয়। তাতে ফুটবলারদেরও সম্মতি থাকে। এতে ফুটবলাররা উন্নত জীবনযাপনের সুযোগ পায়। নিজেদের প্রমাণের সুযোগ ও দিনে চার বেলা খাবারের নিশ্চয়তা তো আছেই।’ এসব কারণে নিজের দেশের সঙ্গে বেইমানি করে এরা ইউরোপের হয়ে খেলছেন বলে মন্তব্য করেন ম্যারাডোনা।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর