× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সমাপনীতে যা থাকছে

ইংল্যান্ড থেকে

স্পোর্টস রিপোর্টার, মস্কো (রাশিয়া) থেকে
১৫ জুলাই ২০১৮, রবিবার

অন্যান্য গেমসের মতো অতটা জাঁকজমকপূর্ণ হয় না বিশ্বকাপ ফুটবলের উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠান। আয়োজকরা তাদের কৃষ্টি কালচার ফুটিয়ে তুলতে যতটুকু করা দরকার তাই করে থাকে তারা। ১৪ই জুন রাশিয়ার রাজধানী মস্কোর লুঝনিকি স্টেডিয়ামে বর্ণিল উদ্বোধন হওয়া বিশ্বকাপ দেখতে দেখতে শেষ পর্যায়ে চলে এসেছে। আজ মস্কোতে ফাইনালে মুখোমুখি হবে ক্রোয়েশিয়া ও ফ্রান্স। এরপরেই হবে ২৫ থেকে ৩০ মিনিটের সমাপনী অনুষ্ঠান। কি থাকছে বিশ্বকাপের সমাপনী অনুষ্ঠানে? সকল রহস্যের উন্মোচন করে সংবাদ সম্মেলন করে সবকিছুর জানান দিলো আয়োজকরা। বিশ্বকাপের প্রধান ভেন্যু লুঝনিকি ইতিমধ্যেই শেষটা উপহার দেয়ার প্রস্তুতি শুরু করেছে। দেখে দেখে নতুন করে ঘঁষামাজা, কোথাও আবার রংয়ের প্রলেপ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যেভাবে রাশিয়ার ইতিহাস-ঐতিহ্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছিল অনেকটা সে আদলেই সাজানো হচ্ছে সমাপনী অনুষ্ঠান। আধুনিক প্রযুক্তি এবং রাশিয়ার সমাজ, সংস্কৃতি ও রূপকথার সমাহার থাকবে সমাপনীতে। আলোর ঝলকানির সঙ্গে সুরের মূর্ছনা না থাকলে কি চলে? পারফরমারদের মনোমুগ্ধকর শারীরিক কসরত, রঙিন আলোর ঢেউয়ের সঙ্গে সুরে গগন কাঁপানো বিশ্বের কয়েকজন বিখ্যাত গায়ক। বিশ্বকাপের থিমসং ‘লিভ ইট আপ’ নিয়ে বিশেষভাবে তৈরি মঞ্চে আসবেন উইল স্মিথ, এরা ইস্ত্রেফিয়া ও নিকি জ্যামরা।

প্লে-অফ থেকে বিশ্বকাপের ফাইনালে

রাশিয়া বিশ্বকাপকে বলা হচ্ছে, ডেভিডের বিরুদ্ধে গোলিয়াথদের অসম যুদ্ধ জয়ের কীর্তি। ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, উরুগুয়ে, জার্মানি, স্পেন, ইংল্যান্ডের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা কেউ ফাইনালে উঠতে পারেনি। চারবারের বিশ্ব-চ্যাম্পিয়ন ইতালিতো রাশিয়া বিশ্বকাপের মূল পর্বেই উঠতে ব্যর্থ হয়েছে। নেদারল্যান্ডসের অবস্থাও একই রকম। অথচ ইউরো অঞ্চলের বাছাই পর্বে গ্রিসকে প্লে-অফ ম্যাচে হারিয়ে ক্রোয়েশিয়াকে রাশিয়া বিশ্বকাপে মূল পর্বের টিকিট জোগাড় করতে হয়েছিল। তখন কেউ ভাবেনি, ক্রোয়েশিয়া ফাইনালে উঠবে। কিন্তু চোয়ালচাপা লড়াই ও হার না মানা মনোভাব ক্রোয়াটদের এতদূর তুলে এনেছে।

বেশি গোল সেট পিস থেকে
ফাইনালের আগ পর্যন্ত এই টুর্নামেন্টে মোট ১৬১টি গোল হয়েছে। তার মধ্যে ৭০টি গোল হয়েছে সেট পিস থেকে। অর্থাৎ মোট গোলের ৪৪ শতাংশ হয়েছে কর্নার, ফ্রি-কিক, পেনাল্টি বা থ্রো-ইন থেকে। সবচেয়ে বেশি ১২ গোলের ৯টি সেট পিস থেকে করেছে ইংল্যান্ড। ডেড বল সিচুয়েশন থেকে এত গোল অতীতে কোনো বিশ্বকাপে হয়নি। বরং তুলনায় ফিল্ড গোলের সংখ্যা অন্যবারের তুলনায় কিছু কম হয়েছে। অধিকাংশ দলই তিন বা চার ডিফেন্ডারের সামনে দু’জনকে ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার রেখে দল সাজিয়েছে। এ কারণেই ফিল্ড গোলের সংখ্যা এবার অনেক কম হয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর