× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

চুক্তিভিত্তিক গাড়ি চালানো বন্ধের সিদ্ধান্ত মালিকদের

অনলাইন

অনলাইন ডেস্ক
(৫ বছর আগে) আগস্ট ৮, ২০১৮, বুধবার, ৬:২৬ পূর্বাহ্ন

চুক্তিভিত্তিক গাড়ি চালানো বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি। প্রস্তাবিত সড়ক পরিবহন আইনকে তারা পূর্ণ সমর্থন দিয়ে সংগঠনটির  সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বলেন, আমরা পরিবহন মালিক ও শ্রমিকরা সবাই এই আইনের পূর্ণ সমর্থন করি।  বুধবার বিকেলে বিআরটিসি ভবনে অবস্থিত সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে  তিনি ঘোষণা দেন।

তিনি বলেন, প্রস্তাবিত সড়ক পরিবহন আইন ১৯৮৩ সালের আইন থেকে অনেক সময়োপযোগী ও গ্রহণযোগ্য। আমরা এটার সমর্থন জানাই। তবে এই আইনে জরিমানার পরিমাণ অনেক বেশি। আমরা সরকারকে কিছু সংশোধনী প্রস্তাব দেবো। এগুলো সরকার মানলেও সমর্থন থাকবে, না মানলেও সমর্থন থাকবে। এনায়েত উল্যাহ আরো বলেন, আগে বাস কোম্পানিগুলো ক্ষতিপূরণ দিতো না বললেই চলে। কিন্তু এই আইনে ক্ষতিপূরণ না দেয়ার সুযোগ নেই।
ক্ষতিপূরণ দিতেই হবে।

এনায়েত উল্লাহ আরও বলেন, আগামীকাল থেকে কোনও গাড়ি চুক্তিভিত্তিক চলবে না। এভাবে চললে পারাপারি (প্রতিযোগিতা) বেশি হয়, দুর্ঘটনা বাড়ে। আমরা এটা করতে দেবো না। যে কোম্পানি এটা মানবে না তার লাইসেন্স বাতিল করার জন্য আমরা সুপারিশ করবো। আর আমাদের সমিতির সদস্য হলে সাংগঠনিকভাবে ব্যবস্থা নেবো।
বৃহস্পতিবার থেকে আমরা প্রতিটি টার্মিনালে চেক করবো কোনো গাড়ি ফিটনেস সনদ, চালকের লাইসেন্স ছাড়া চলে কি না। কোনো চালকের কাগজপত্রে ত্রুটি কিংবা ঘাটতি থাকলে তাকে চলতে দেয়া হবে না। ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।

আমরা ৩০শে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মালিকদের কাগজপত্র ঠিক করার সময় দিচ্ছি। এরমধ্যে যেন তারা সব কিছু ঠিক করে নেয়। চুক্তিভিত্তিক গাড়ি চালানো বন্ধ করতে সড়কের পাশে টিকিট কাউন্টারের ব্যবস্থা রাখার জন্য সিটি করপোরেশনকে আহ্বান জানান এ পরিবহন মালিক নেতা।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন মহাখালী বাস ও মিনিবাস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কালামসহ পরিবহন মালিক ও শ্রমিক নেতারা।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর