× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বিশ্বকাপের আগে কাউন্টি খেলবেন সাকিব-তামিমরা

খেলা

স্পোর্টস ডেস্ক
১৯ আগস্ট ২০১৮, রবিবার

২০১৯ বিশ্বকাপ আসর বসবে ইংল্যান্ডে। আর ক্রিকেটের এ মহাযজ্ঞ সামনে রেখে তামিম-সাকিবদের ইংলিশ কাউন্টি লীগে  পাঠানোর পরিকল্পনা করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিসিবি ও কাউন্টি ক্লাবগুলোর মধ্যে সংযোগসেতুর কাজ করবেন বাংলাদেশ দলের নতুন প্রধান কোচ স্টিভ রোডস। সংবাদমাধ্যমকে এমন খবর দিয়েছেন বাংলাদেশ দলের প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু। কাউন্টি ক্রিকেট খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে বাংলাদেশি তারকা সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল ও মোস্তাফিজুর রহমানের। এর মধ্যে ইংল্যান্ডের ঘরোয়া প্রথম শ্রেণির আসরে খেলেছেন কেবল সাকিব আল হাসান। তামিম ও মোস্তাফিজ খেলেছেন টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে। খেলোয়াড়ি জীবন ও পরে কোচ হিসেবে ইংল্যান্ডের ঘরোয়া ক্রিকেটের পরিচিত মুখ  স্টিভ রোডস।
২০১০-১১তে সাকিব উস্টারশায়ারে খেলার সময় সে দলের কোচিং প্যানেলেও ছিলেন তিনি। যে কারণে বাংলাদেশ দলের কোচ হওয়ার আগেই টাইগার অধিনায়কের সঙ্গে পরিচয় ছিল তার। এবার ইংল্যান্ডের ঘরোয়া ক্রিকেটে রোডসের পরিচিতি বা জানাশোনাকে কাজে লাগাতে চাইছে বিসিবি। কাউন্টির আগামী মৌসুমেই যে কোনো ক্লাবে দেখা যেতে পারে বাংলাদেশি খেলোয়াড়দের। গতকাল মিনহাজুল আবেদিন নান্নু বলেন, ‘আমি তাকে (স্টিভ রোডস) বলেছি যাতে সে আমাদের জন্য কাউন্টি ক্রিকেটের দরজা খোলার ব্যাপারে কিছু করে। সেও বলেছে, চেষ্টা করবে। আগামী ২৭শে আগস্ট জাতীয় দলের ক্যাম্প শুরু হলে আমরা আবারো এ ব্যাপারে আলোচনায় বসবো। খেলা না থাকলে  খেলোয়াড়দের করার কিছুই থাকে না। সে সময়টা তারা ইংল্যান্ডে গিয়ে খেলতে পারে। সেখানে অনেক অনেক ক্রিকেট হয়।’ কোচ স্টিভ রোডসের মাধ্যমে কাউন্টি ক্লাবগুলোর এজেন্টদের সঙ্গে যোগাযোগ করার ব্যাপারে এগুচ্ছে বিসিবি। নান্নু বলেন, ‘প্রথমে রোডসকে ক্লাবগুলোর এজেন্টদের সঙ্গে কথা বলতে হবে। তারপর হয়তো তারা কোনো ব্যবস্থা নিতে পারবে। এমন অনেক এজেন্ট আছে যাদেরকে পর্যাপ্ত তথ্য-উপাত্ত দিলে যথাযথ ক্লাবের সন্ধান দিয়ে থাকে।’ তবে এক্ষেত্রে যে খেলোয়াড়দেরও আগ্রহ থাকতে হবে সেটিও মনে করিয়ে দেন নান্নু। সে মোতাবেক আগামী বছরের এপ্রিল থেকে শুরু হতে যাওয়া নতুন মৌসুমকেই টার্গেট করছেন তারা। নান্নু বলেন, ‘আমরা যত কথাই বলি, খেলোয়াড়দের মধ্যেও আগ্রহ থাকতে হবে। শ্রীলঙ্কা বা ভারতের ক্রিকেটাররা কাউন্টি খেলে নিজেদের মান উন্নয়ন করে নিচ্ছে। তবে এবছর মনে হয় না আর সম্ভব। তবে আগামী মৌসুমকে টার্গেট করেই এগুচ্ছি আমরা। এখনই পুরোপুরি নিশ্চয়তা দেয়াটা বাড়াবাড়ি হবে। তবে আমরা চাই আমাদের খেলোয়াড়রাও কাউন্টি খেলুক।’ প্রতিবছর এপ্রিলে শুরু হয় কাউন্টি মৌসুম। সেখানে প্রথম শ্রেণির মৌসুমের শেষ অধ্যায় শুরু হবে আগামী সেপ্টেম্বরে। এ সময়টায় এশিয়া কাপ আসরে ব্যস্ত থাকবে বাংলাদেশ দল। ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে ২০১৮ বিশ্বকাপের ১৫ দিনব্যাপী আসরের পর্দা উঠবে আগামী বছর ৩০শে মে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর