× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

খুব প্রয়োজন বিআরটিসিকে শক্ত করে দাঁড় করানো

ফেসবুক ডায়েরি

রানা ভূঁইয়া
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮, শনিবার

সময় বড় ধন। সেই জন্যই সময়ের কাজ সময়ে করতে হয়। আর রাষ্ট্রীয় বিষয় তো আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ। যুগের পর যুগ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে পরিকল্পিতভাবে ধ্বংসের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়েছে- শুধু মাত্র জবাবদিহিতার অভাবে। পরিবহনের নৈরাজ্যে মনে হচ্ছে অসহায় সরকার। আজ যদি সরকারের হাতে পর্যাপ্ত বিআরটিসি থাকতো তাহলে সরকারকে বিচলিত হতে হতো না। সবচেয়ে জরুরি বিষয় হলো- সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তভাবে দাঁড় করানো। ঢাকার শহরের পরিবহন ব্যবস্থার পুরোটাই বিআরটিসির মাধ্যমে সরকারের নিয়ন্ত্রণে নেয়া উচিত।
শহরের সব রোডে বিআরটিসি গাড়ি চলবে- এতে বিশৃঙ্খলা কমে যাবে, দুর্ঘটনাও কমে যাবে। সরকারের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নেও সুবিধা হবে। জনগণ উপকৃত হবে। প্রয়োজনীয় সংখ্যক বিআরটিসি যা শুধু শহরেই সার্ভিস দিয়ে যাবে। প্রয়োজনে মহিলাদের জন্য আলাদা, ছাত্রছাত্রীদের জন্য আলাদা বিআরটিসির ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এতে কথায় কথায় ধর্মঘট হবে না। এতে কোনো প্রভাবশালীর কাছে জিম্মি হতে হবে না। পুঁজিবাদের দৌরাত্ম্য কমে যাবে। পরিবহন স্বাভাবিকভাবে চলবে। বিআরটিসির ড্রাইভার অত্যন্ত দক্ষ। ধীরে ধীরে শহরের পুরো পরিবহনের নিয়ন্ত্রণ বিআরটিসিকে দিয়ে পরিচালনা করতে পারলে এ ধরনের সংকট থেকে পরিত্রাণ পাবে সরকার ও জনগণ। জনগণের জীবনযাত্রার ব্যয়ও কমে যাবে। নানা ধরনের গণপরিবহন যে নামেই আসুক না কেন- জনগণের উপকারে আসবে না। কারণ এর নিয়ন্ত্রণ চলে যায় বিশেষ শ্রেণির লোকদের হাতে। তারা সরকার ও জনগণকে জিম্মি করে ফেলে।
দূরপাল্লার গাড়ি বেসরকারি যেভাবে চলছে সেইভাবেই চলতে পারে। কিন্তু নগর পরিবহন অবশ্যই সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকতে হবে- তা না হলে সরকারকে বারবার ক্রাইসিস মোকাবিলা করতে হবে।
সব পরিবহন ব্যবস্থা ঢেলে সাজাতে হবে। পুরাতন ফিটনেসবিহীন গাড়ি দিয়ে দুর্ঘটনা কমানো যাবে না।
বিআরটিসির তদারকি বাড়িয়ে দিন- পর্যাপ্ত গাড়ির ব্যবস্থা করুন। দুর্ঘটনা কমে যাবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর