× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

নিবন্ধন ছাড়া সার বিক্রি করলে জেল-জরিমানা

দেশ বিদেশ

সংসদ রিপোর্টার
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮, সোমবার

নিবন্ধন ছাড়া সার উৎপাদন, আমদানি, সংরক্ষণ, বিতরণ, পরিবহন ও বিক্রি করলে তা ‘অপরাধ হিসেবে গণ্য করে’ এর জন্য বিদ্যমান আইনে সাজা বাড়িয়ে জাতীয় সংসদে বিল পাস করা হয়েছে। গতকাল কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী ‘সার (ব্যবস্থাপনা) (সংশোধন) বিল-২০১৮’ নামের বিলটি পাসের প্রস্তাব উত্থাপন করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়। এর আগে ২০০৬ সালে এ সংক্রান্ত আইন সংশোধনী এনে গত ১০ই জুলাই বিলটি সংসদে উত্থাপন করা হয়। বিলে নিবন্ধন ছাড়া সার উৎপাদন, আমদানি, সংরক্ষণ, বিতরণ, বিপণন, পরিবহন বা বিক্রি করলে দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড বা অনধিক পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয়দণ্ড প্রস্তাব করা হয়েছে। বিদ্যমান আইনে এই অপরাধের জন্য ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ড বা অনূর্ধ্ব ৩০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয়দণ্ডের বিধান রয়েছে। প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে, এই অপরাধে কোনো রায়ে কেউ সংক্ষুব্ধ হলে ৩০ দিনের মধ্যে আদেশ পুনর্বিবেচনার জন্য আপিল করতে পারবেন। কর্তৃপক্ষ তা ১০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করবে। অপরদিকে, মিথ্যা মামলা করলে বা কেউ মিথ্যা মামলায় বাধ্য করালে উভয়ে একই সাজা পাবেন।
প্রস্তাবিত আইনে জাতীয় সার প্রমিতকরণ কমিটির সদস্য সংখ্যা দু’জন বাড়িয়ে ১৭ জন করা হয়েছে। পাসকৃত বিলেও মিথ্যা মামলা দায়ের করলে এবং তদন্তে তা প্রমাণিত হলে মামলা দায়েরকারী ব্যক্তির বিরুদ্ধে নির্ধারিত দণ্ডের সমপরিমাণ দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। আবশ্যকীয় উদ্ভিদ পুষ্টি উপাদানের সংজ্ঞায় যেকোনো এক বা একাধিক শব্দের পর পুষ্টি শব্দটির আবশ্যকতা থাকায় তা সন্নিবেশিত করা হয়েছে।

সংক্রামক রোগ বিল: জনস্বাস্থ্য সংক্রান্ত জরুরি অবস্থা মোকাবিলা এবং স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি হ্রাসকরণের লক্ষ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি, সংক্রামক রোগ প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূলের উদ্দেশ্যে গতকাল জাতীয় সংসদে সংক্রামক রোগ (প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূল) বিল-২০১৮ নামের একটি নতুন বিল উত্থাপন করা হয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের অনুপস্থিতিতে বিলটি উত্থাপন করেন প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক। বিলটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে প্রতিবেদন প্রদানের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বিলের প্রতিবেদন: জাতীয় সংসদে উত্থাপিত ‘জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বিল-২০১৮’ পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে সংসদে প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আবদুল মতিন খসরু। কর্মক্ষম জনগণের দক্ষতা উন্নয়ন পদ্ধতি উদ্ভাবন, সংস্কার, সক্ষমতা বৃদ্ধি ও সমন্বয়ের লক্ষ্যে প্রণীত এই বিলটি গত ১০ই সেপ্টেম্বর সংসদে উত্থাপনের পর তা অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর