ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ
কথিত বাংলাদেশিদের ফেরত পাঠানোর হুমকি অমিত শাহ’র
শেষের পাতামানবজমিন ডেস্ক
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮, সোমবার
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮, সোমবার
আবারো ভারতে বসবাসরত ‘অবৈধ বাংলাদেশি’দের বহিষ্কারের ঘোষণা দিলেন ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) সভাপতি অমিত শাহ। তিনি বলেছেন, শিগগিরই ভারতের অন্যান্য রাজ্যে নাগরিকপঞ্জি (এনআরসি) করা হবে। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, পশ্চিমবঙ্গেও এনআরসি করা হবে এবং বাংলাদেশি ‘অবৈধ’ অভিবাসীদের বের করে দেয়া হবে।
অমিত শাহ বলেন, বাংলাদেশের মতো দেশগুলোর অবৈধ অভিবাসী শুধু নিরাপত্তার ক্ষেত্রেই হুমকি নয়। একই সঙ্গে তারা ভারতীয় নাগরিকদের কাজ নিয়ে নিচ্ছে। অমিত শাহ শনিবার তেলাঙ্গানা রাজ্যের মাহবুবনগরে এক জনসভায় এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসী হায়দরাবাদ ও মাহবুবনগর জেলায়ও আছে। তাদের নাগরিকত্ব বাতিল করার পর বের করে দেয়া হবে কিনা সে বিষয়ে মুখ খোলা উচিত তেলাঙ্গানা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কালভাকুন্তলা চন্দ্রশেখর রাওকে।
এ খবর দিয়েছে অনলাইন টাইমস অব ইন্ডিয়া।
খবরে বলা হয়, বিজেপি প্রধান অমিত শাহ আরো বলেছেন, তেলাঙ্গানা, মধ্যপ্রদেশ ও রাজস্থান রাজ্যে সহসাই নির্বাচন হবে। এসব রাজ্যের মতো রাজ্যে ক্ষমতায় আসার দিবাস্বপ্ন দেখছেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী। তিনি দৃঢ় আস্থা প্রকাশ করে বলেন, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান ও তেলাঙ্গানা প্রদেশে আবারো ক্ষমতায় আসবে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর সব নির্বাচনে হেরেছে কংগ্রেস। অন্যদিকে বিজেপি সরকার গঠন করেছে মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা, ঝাড়খণ্ড, জম্মু ও কাশ্মীর, আসাম ও অন্যান্য রাজ্যে। অন্যদিকে কংগ্রেস হেরেছে ২০টি রাজ্যে। তিনি এ সময় আসাম ও ভারতের অন্যান্য রাজ্যে নাগরিকপঞ্জি সম্পন্ন করার প্রতি তার দলের প্রতিশ্রুতির কথা পুনরুল্লেখ করেন।
উল্লেখ্য, আসামে ৩০শে জুলাই প্রকাশ করা হয়েছে এনআরসি’র চূড়ান্ত খসড়া তালিকা। এর মধ্য দিয়ে ওই তালিকায় যারা আছেন তাদেরকে ভারতের নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে। অন্যদিকে তালিকার বাইরে রয়েছেন ৪০ লাখেরও বেশি মানুষ। এসব মানুষকে আসাম থেকে বের করে দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে বিজেপি। এসব মানুষের বেশিরভাগই বাংলাভাষী মুসলিম। স্থানীয় সরকার ও ভারত সরকার দাবি করছে, এরা বাংলাদেশ থেকে অবৈধভাবে ভারতে গিয়ে বসবাস করছে।
অমিত শাহ বলেছেন, আসাম থেকে অবৈধ এসব নাগরিককে বের করে দেয়ার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছে কংগ্রেস, টিআরএস, এমআইএম, কমিউনিস্ট দলগুলো ও বিএসপির মতো বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো। আসামে যখন ৪০ লাখ মানুষকে চিহ্নিত করা হয়েছে তখন তারা এটাকে একটি ইস্যু বানিয়ে নিয়েছে।
অমিত শাহ বলেন, বাংলাদেশের মতো দেশগুলোর অবৈধ অভিবাসী শুধু নিরাপত্তার ক্ষেত্রেই হুমকি নয়। একই সঙ্গে তারা ভারতীয় নাগরিকদের কাজ নিয়ে নিচ্ছে। অমিত শাহ শনিবার তেলাঙ্গানা রাজ্যের মাহবুবনগরে এক জনসভায় এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসী হায়দরাবাদ ও মাহবুবনগর জেলায়ও আছে। তাদের নাগরিকত্ব বাতিল করার পর বের করে দেয়া হবে কিনা সে বিষয়ে মুখ খোলা উচিত তেলাঙ্গানা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কালভাকুন্তলা চন্দ্রশেখর রাওকে।
খবরে বলা হয়, বিজেপি প্রধান অমিত শাহ আরো বলেছেন, তেলাঙ্গানা, মধ্যপ্রদেশ ও রাজস্থান রাজ্যে সহসাই নির্বাচন হবে। এসব রাজ্যের মতো রাজ্যে ক্ষমতায় আসার দিবাস্বপ্ন দেখছেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী। তিনি দৃঢ় আস্থা প্রকাশ করে বলেন, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান ও তেলাঙ্গানা প্রদেশে আবারো ক্ষমতায় আসবে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর সব নির্বাচনে হেরেছে কংগ্রেস। অন্যদিকে বিজেপি সরকার গঠন করেছে মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা, ঝাড়খণ্ড, জম্মু ও কাশ্মীর, আসাম ও অন্যান্য রাজ্যে। অন্যদিকে কংগ্রেস হেরেছে ২০টি রাজ্যে। তিনি এ সময় আসাম ও ভারতের অন্যান্য রাজ্যে নাগরিকপঞ্জি সম্পন্ন করার প্রতি তার দলের প্রতিশ্রুতির কথা পুনরুল্লেখ করেন।
উল্লেখ্য, আসামে ৩০শে জুলাই প্রকাশ করা হয়েছে এনআরসি’র চূড়ান্ত খসড়া তালিকা। এর মধ্য দিয়ে ওই তালিকায় যারা আছেন তাদেরকে ভারতের নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে। অন্যদিকে তালিকার বাইরে রয়েছেন ৪০ লাখেরও বেশি মানুষ। এসব মানুষকে আসাম থেকে বের করে দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে বিজেপি। এসব মানুষের বেশিরভাগই বাংলাভাষী মুসলিম। স্থানীয় সরকার ও ভারত সরকার দাবি করছে, এরা বাংলাদেশ থেকে অবৈধভাবে ভারতে গিয়ে বসবাস করছে।
অমিত শাহ বলেছেন, আসাম থেকে অবৈধ এসব নাগরিককে বের করে দেয়ার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছে কংগ্রেস, টিআরএস, এমআইএম, কমিউনিস্ট দলগুলো ও বিএসপির মতো বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো। আসামে যখন ৪০ লাখ মানুষকে চিহ্নিত করা হয়েছে তখন তারা এটাকে একটি ইস্যু বানিয়ে নিয়েছে।
অন্যান্য খবর