× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

যাত্রীসাধারণের প্রতিকারের পথ রুদ্ধ করা হলো

অনলাইন

স্টাফ রিপোর্টার
(৫ বছর আগে) সেপ্টেম্বর ২০, ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ১০:২৫ পূর্বাহ্ন

দেশের সড়ক যোগাযোগ সেক্টরের প্রধানতম ষ্টেক হোল্ডার (অংশীজন) যাত্রীসাধারণের প্রতিনিধিত্ব না রেখে সংসদে অনুমোদিত সড়ক পরিবহন আইনে পরিবহণ সেক্টরে সরকারের অসহায়ত্ব আরো বাড়লো। এই আইন পরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের স্বার্থ সংরক্ষণ করবে। দেশের ১৬ কোটি যাত্রীসাধারণ বঞ্চিত হবে দাবী করে এই আইনে যাত্রীসাধারণের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে মহামান্য রাষ্ট্রপতির সরাসরি হস্তক্ষেপ চেয়েছেন বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি। ১৯ সেপ্টেম্বর,বুধবার রাতে জাতীয় সংসদে সড়ক পরিবহণ বিল পাসের পর সদ্য কারামুক্ত বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে এই দাবি জানান।

বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, দেশের সড়ক যোগাযোগ সেক্টরের প্রধানতম (অংশীজন) স্টেক হোল্ডার (১) পরিবহন মালিক (২) পরিবহন শ্রমিক (৩) যাত্রী সাধারণ (৪) সরকার। দেশে সরকার নিবন্ধিত শক্তিশালী যাত্রী সংগঠন থাকার  পরও অনুমোদিত সড়ক পরিবহন আইনে যাত্রীসাধারণের প্রতিনিধিত্ব না রাখায় সারাদেশের যাত্রীসাধারণকে বঞ্চিত করা হলো। সড়কে নৈরাজ্য, সড়ক দুর্ঘটনা, যাত্রী হয়রানী, অতিরিক্ত ভাড়া আদায়সহ সড়কে নানান অন্যায্য ও অগ্রহনযোগ্য পরিস্থিতির শিকার হলে যাত্রীসাধারণ সঠিক ও গ্রহণযোগ্য প্রতিকারের পথ রুদ্ধ করা হলো। পুরোনো আইনে যাত্রীসাধারণের প্রতিনিধিত্ব না থাকায় পরিবহন মালিক-শ্রমিক নেতাদের কাছে দেশের যাত্রীসাধারণ দীর্ঘদিন ধরে জিম্মি হয়ে আছে।

এ পরিস্থিতি থেকে মুক্তি দিতে দেশের গণপরিবহণ পরিচালনা, গণপরিবহণের ভাড়া নির্ধারণ, আঞ্চলিক পরিবহন কমিটি, সড়ক নিরাপত্তা কমিটি, সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিপূরণ তহবিল ট্রাস্টি বোর্ডসহ সকল ক্ষেত্রে মালিক-শ্রমিক সংগঠনের পাশাপাশি যাত্রী সংগঠনের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে দেশের জনসাধারণের পক্ষে মহামান্য রাষ্ট্রপতির সরাসরি হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর