× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

আফগানদের বিপক্ষে কষ্টের জয় পাকিস্তানের

খেলা

স্পোর্টস ডেস্ক
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৮, শনিবার

সুপার ফোরে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ২৫৭ রানের পুঁজিটা খারাপ ছিল না আফগানিস্তানের। এই রান তাড়া করে জয় পেতে বেশ কষ্ট করতে হয়েছে পাকিস্তানকে। অভিজ্ঞতায় এগিয়ে থাকা পাকিস্তান রোমাঞ্চকর এই ম্যাচে শেষ পর্যন্ত জয় পেয়েছে ৩ উইকেটে। তবে আফগানরা ম্যাচ হারলেও ব্যাটে-বলে বেশ উজ্জ্বল ছিল তাদের পারফরম্যান্স। আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ওভারে ৬ উইকেটে ২৫৭ রানের লড়াকু পুঁজি পায় আফগানরা।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ৩ বল বাকি থাকতে লক্ষ্যে পৌঁছতে সক্ষম হয় পাকিস্তান। ২৫৮ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে শুরুতেই বড় এক ধাক্কা খায় পাকিস্তান। দলীয় রানের খাতা খোলার আগেই সাজঘরে ফেরেন পাক ওপেনার ফখর জামান।
তবে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ধৈর্যশীল ব্যাটিংয়ে জয়ের ভীত রচিত হয় পাকিস্তানের।

দলটির হয়ে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ৮০ রান করেন আরেক ওপেনার ইমাম উল হক। ১০৪ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কায় এ ইনিংসটি খেলে রান আউটের খড়গে কাঁটা পড়েন তিনি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬৬ রান করেন বাবর আজম। এরপর রশিদ খান ও মুজিবুর রহমানের ধারাবাহিক আক্রমণে উইকেট হারাতে থাকে পাকিস্তান। তবে এক প্রান্ত আগলে রেখে এসময় পাকিস্তানকে পথ দেখান অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার শোয়েব মালিক। ৪৩ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কায় ৫১ রানে অপরাজিত থেকে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন মালিক। বল হাতে আফগানদের হয়ে রশিদ খান সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট নেন। ২টি উইকেট পান মুজিবুর রহমান।

এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে আফগানিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ ইনিংসটি আসে হাসমতুল্লাহ সাঈদির ব্যাট থেকে। ১১৮ বলে ৭টি চারে ৯৭ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬৭ রান আসে অধিনায়ক আসগর আফগানের ব্যাট থেকে। এছাড়া রহমত শাহ ৩৬ ও মোহাম্মদ শাহজাদ ২০ রান করেন। পাকিস্তানের হয়ে মোহাম্মদ নেওয়াজ সর্বোচ্চ ৩ উইকেট পান। ২টি উইকেট পান শাহেন শাহ আফ্রিদি।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর