× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

রামগঞ্জে পালিয়ে বেড়াচ্ছে মামলার বাদী

বাংলারজমিন

রামগঞ্জ (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
১৩ অক্টোবর ২০১৮, শনিবার

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে পালিয়ে বেড়াচ্ছে সাইফুল ইসলাম সুমন নামের এক মামলার বাদী। উপজেলার ৪নং ইছাপুর ইউনিয়নের ইছাপুর গ্রামের মৎস্যচাষি সাইফুল ইসলাম সুমন লক্ষ্মীপুর জেলা ম্যাজিস্ট্র্রেট আদালতে বিষ প্রয়োগ করে মাছ নিধন মামলা দায়ের করার অপরাধে বুধবার বিকালে আসামি ও আসামি পক্ষের লোকজন, দেশীয় অস্ত্র, কাঠের টুকরো ও ঝাড়ু হাতে নিয়ে মামলার বাদীকে ধাওয়া করে। প্রাণ রক্ষার্থে বাদী অন্যত্র পালিয়ে যায়। সৃষ্ট ঘটনা এলাকার সর্বসাধারণের মাঝে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
সূত্র জানায়, উপজেলার ইছাপুর গ্রামের আলেখার বাড়ির মো. মমতাজ উদ্দিনের পুত্র সাইফুল ইসলাম সুমনের মৎস্য খামারে ৫ই অক্টোবর ভোররাতে দুষ্কৃতকারীদের দেয়া বিষে ১০ লক্ষাধিক টাকার মাছের পোনা মারা যায়। ঘটনার ৬ দিন পর বুধবার (১০ই অক্টোবর) চাষি সাইফুল ইসলাম সুমন বাদী হয়ে লক্ষ্মীপুর সিনিয়র জুড়িসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী অঞ্চল রামগঞ্জ আদালতে ইছাপুর গ্রামের আলেখার বাড়ির লেদু মিয়ার ছেলে বিল্লাল হোসেন, তারই ভাই মো. ইসমাইল হোসেন ও একই বাড়ির মৃত আবদুল গফুরের ছেলে ছেরাজুল হক, মৃত আবদুল মন্নানের ছেলে ফারুক হোসেনসহ ৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ১৩-১৪ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা করেন। মামলা দায়ের করে সুমন বিকেলে বাড়ি ফিরার সময় আসামি ও আসামি পক্ষের লোকজন বাদীকে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ধাওয়া করলে দৌড়ে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। মামলার বাদী সাইফুল ইসলাম বলেন, আসামিরা আমাকে না পেয়ে আমার মা-বাবাসহ পরিবারের সদস্যদের প্রাণনাশসহ নানা ভয়ভীতি প্রদর্শন করছে। এব্যাপারে মামলার আসামী ফারুক হোসেন বলেন, মাছে বিষ প্রয়োগের বিষয়টি স্থানীয়ভাবে মীমাংসার চেষ্টা করে করছি।
এরই মাঝে সুমন আদালতে মামলা করা ঠিক হয়নি। তাই অনেক ধৈর্য ধরেছি, আর নয়। এজন্য সুমনকে অনেক খেসারত দিতে হবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর