× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সিপিডি’র গবেষণা /গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সংকুচিত হয়েছে

এক্সক্লুসিভ

অর্থনৈতিক রিপোর্টার
১৮ অক্টোবর ২০১৮, বৃহস্পতিবার

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সংকুচিত হয়েছে বলে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) এক গবেষণায় তুলে ধরা হয়েছে। গতকাল রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের প্রতিবেদন অনুযায়ী এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বাংলাদেশের সার্বিক প্রতিযোগিতা সক্ষমতা প্রতিবেদন তুলে ধরে সিপিডি। এই প্রতিবেদনেই সাংবাদিকদের সীমাবদ্ধতার বিষয়টিও উঠে আসে। প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানান সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। প্রতিবেদনে বলা হয়, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ নির্ভর করে গণমাধ্যম কতটা স্বাধীন। এই বিবেচনায় বাংলাদেশে দিন দিন গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ হচ্ছে। বর্তমানে দেশের গণমাধ্যমের সীমাবদ্ধতা ৪৯ শতাংশ থেকে উন্নীত হয়ে ৬৪ শতাংশে পৌঁছেছে। আগের বছরের তুলনায় ২০১৮ সালে অনেক পিছিয়েছে বাংলাদেশ।


বাংলাদেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ব্যবসায়ীরা। সিপিডি বলছে, ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম দ্য গ্লোবাল কম্পিটিটিভনেস রিপোর্ট ২০১৮-এর প্রতিবেদন তৈরিতে ব্যবসায়ীরা তাদের মতামত দেয়ার সময় এই উদ্বেগের কথা জানান। ২০১৭ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত গণমাধ্যমের বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে এই   
 উদ্বেগের কথা জানান তারা। সিপিডির কাছে এই মতামত প্রকাশ করা হয় ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে মে মাসের মধ্যে।

খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ব্যবসায়ীরা অন্যান্য বছরেও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলেছেন। কিন্তু এই প্রথম তারা উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন। বাংলাদেশের সংবাদপত্রের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদের মূল্যায়ন নেতিবাচক দিকে গেছে। তিনি বলেন, একটি সময় বাংলাদেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতা স্কোর ভালো ছিল। কিন্তু এখন তা আর নেই। একটি সময় বাংলাদেশের সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার স্কোর ছিল ১.৫। কিন্তু এখন তা ঋণাত্বকের কোটায় নেমে এসেছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর