× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সিলেট, চট্টগ্রাম ও রাজশাহীতে সমাবেশের তারিখ চূড়ান্ত করেছে ঐক্যফ্রন্ট

অনলাইন

স্টাফ রিপোর্টার
(৫ বছর আগে) অক্টোবর ১৭, ২০১৮, বুধবার, ৯:৫৭ পূর্বাহ্ন

৩৬০ আউলিয়ার পুণ্যভূমি সিলেট থেকেই সারা দেশে বিভাগীয় সমাবেশের কর্মসুচি শুরু করবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। আগামী ২৩শে অক্টোবর সিলেট, ২৭ শে অক্টোবর চট্টগ্রাম ও ৩০শে অক্টোবর রাজশাহীতে জনসভার কর্মসূচি ঘোষণা করেছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। রাতে ফ্রন্টের বৈঠকের পর  এক সংবাদ ব্রিফিঙে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড.  খন্দকার মোশাররফ হোসেন এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
তিনি বলেন, আগামী ২৩ অক্টোবর  সিলেটে হযরত শাহ জালাল ও হযরত শাহ পরানের মাজার জিয়ারত আমরা করবো। এরপর সেখানে জনসভা করবো। স্থানীয় নেতৃবৃন্দ জনসভার বিষয়টি স্থানীয় প্রশাসনের কাছে আলাপ-আলোচনা করছেন। আজকের বৈঠকে চট্টগ্রামে ২৭ অক্টোবর এবং রাজশাহীতে ৩০ অক্টোবর জনসভার করা সিদ্ধান্ত হয়েছে 
খন্দকার মোশাররফ জানান, বৃহস্পতিবার বিকাল তিনটায় গুলশানে হোটেল লেক শোরে কুটনীতিকদের ব্রিফিং করবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতৃবৃন্দ। পরবর্তিতে সুশীল সমাজের সাথেও ফ্রন্ট নেতারা মতবিনিময় করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে দিনক্ষন ঠিক হয়নি।
বিএনপির সিনিয়র এ নীতিনির্ধারক বলেন, বৈঠকে লিয়াজোঁ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে।
কমিটির সদস্যদের নাম আজ-কালের মধ্যে আমরা গনমাধ্যমকে জানাবো।
কত সদস্যের লিয়াজোঁ কমিটি হবে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, সংখ্যা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। আমরা আশা করি যে, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে আরো দল অন্তর্ভুক্ত হবে সেজন্য সংখ্যা নির্ধারণ কবিনি।
রাত সাড়ে ৯ টায় গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতৃবৃন্দ বৈঠক বসে। এক ঘন্টা রুদ্ধদ্বার এই বৈঠক চলে।
ফ্রন্টের মঙ্গলবারের বৈঠকে আগামী ২৩ অক্টোবর সিলেটে হয়রত শাহ জালাল ও হযরত শাহ পরানের মাজার জিয়ারত এবং সমাবেশ করার কর্মসূচি ঘোষণা করেছিলো।
জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ঘোষণার পর এই প্রথম ফ্রন্টের নেতারা বিএনপির কার্যালয়ম যান।এর আগে বেশিরভাগ বৈঠক হয়েছে ফ্রন্ট নেতাদের বাসায়। এর মধ্যে গুলশানে খন্দকার মোশাররফ হোসেনের বাসায়ও একটি বৈঠক হয়েছিলো।
উল্লেখ্য, গত ১৩ অক্টোবর জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ৭ দফা ও ১১ দফা লক্ষ্য নিয়ে গণফোরাম সভাপতি কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আত্মপ্রকাশ হয়।
সরকারবিরোধী নতুন জোটে বিএনপি, জেএসডি, নাগরিক ঐক্য, গণফোরাম রয়েছে। মতভিন্নতার কারণে অধ্যাপক একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর বিকল্পধারা এখানে নেই।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মওদুদ আহমদ, জেএসডির সহসভাপতি তানিয়া রব, সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক রতন, কেন্দ্রীয় নেতা শহিদউদ্দিন মাহমুদ স্বপন, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, জাহেদুর রহমান, গণফোরামের কার্যনির্বাহী সভাপতি সুব্রত চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসিন মন্টু বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপিপন্থি পেশাজীবী নেতা ডা. জাফরুল্লাহ, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন  ও ডাকসুর সাবেক ভিপি সুলতান মো. মনসুরও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর