× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৯ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

পটুয়াখালীতে কৃষকের মুখে হাসি

বাংলারজমিন

পটুয়াখালী প্রতিনিধি
২০ অক্টোবর ২০১৮, শনিবার

পটুয়াখালী জেলায় খরিপ-২ মৌসুমে আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে দুই হাজার ৪শ’ ৮৬ হেক্টর জমিতে আমন আবাদ বেশি হয়েছে। এ বছর আমনের রোপার ক্ষেত দেখে কৃষকের মুখে হাসির আর হাসি। পটুয়াখালী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খামারবাড়ী সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮-১৯ খরিপ-২ মৌসুমে জেলায় দুই লাখ ১শ’ ২২ হেক্টর জমিতে আবাদের লক্ষ্য মাত্রা ধরা হয়েছিল। এ লক্ষ্য মাত্রা ছাড়িয়ে দুই হাজার ৪শ’ ৮৬ হেক্টর জমি আবাদ বেশি হয়েছে। এর মধ্যে পটুয়াখালী সদর উপজেলায় উফশী ও স্থানীয় জাতের আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৬,৫৯৫ হেক্টর। এ উপজেলায় ৫ হেক্টর আবাদ কম হলেও বাউফল উপজেলায় ৩৫, ৮০০ হেক্টর আবাদের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩০০ হেক্টর আবাদ বেশি হয়েছে। গলাচিপা উপজেলায় ৩৩,৪৮৯ হেক্টর লক্ষ্য মাত্রার চেয়ে ১১ হেক্টর কম আবাদ হয়েছে। কলাপাড়া উপজেলায় ৩৩,০২৮ হেক্টর আবাদের লক্ষ্য মাত্রার চেয়ে ১,৪৭২ হেক্টর বেশি আবাদ হয়েছে।

দশমিনা উপজেলায় ১৮,৪৫০ হেক্টর লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫০ হেক্টর বেশি আবাদ হয়েছে। মির্জাগঞ্জে ১১,৫০ হেক্টর আবাদের লক্ষ্য মাত্রার জায়গায় ১০০ হেক্টর বেশি আবাদ হয়েছে। দুমকী উপজেলায় আবাদের লক্ষ্য মাত্রা ছিল ৬,৫৭০ হেক্টর, এখানে আবাদ হয়েছে ৬,৬৭০ হেক্টর জমি। রাঙ্গাবালী উপজেলায় আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩৫,১৪০ হেক্টর জমি। এ উপজেলায় আমন আবাদ হয়েছে ৩৫,৫০০ হেক্টর জমি।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খামারবাড়ীর উপ-পরিচালক হৃদয়েশ্বর দত্ত জানান, এ বছর পটুয়াখালীতে প্রতি হেক্টর জমিতে উফশী আমন ধানের উৎপাদন ধরা হয়ে ২.৭৮ মে. টন। স্থানীয় জাতের আমন প্রতি হেক্টরে উৎপাদন ধরা হয়েছে ১.৫ মে. টন। কোনো ধরনের দুর্যোগ না হলে আমনের ফলন বাম্পার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি রয়েছে।
সদর উপজেলার লাউকাঠী ইউনিয়নের কৃষক শংকর ও লালমিয়া জানান, রোপা আমনের ক্ষেত অনেক ভালো দেখা যায়, বন্যা বাদল না হলে ধানের ফলন ভালো হবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর