× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে খুদে অ্যাথলেটদের মিলনমেলা

খেলা

স্পোর্টস রিপোর্টার
২০ অক্টোবর ২০১৮, শনিবার

খুদে ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে গতকাল বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হলো দিনব্যাপী কেপিআর গেমস অ্যাথলেটিকস। উদ্বোধন করেন ফেডারেশনের সভাপতি এএসএম আলী কবির। এ সময় বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের উপ-মহাসচিব আশিকুর রহমান মিকু ও আসাদুজ্জামান কোহিনুর উপস্থিত ছিলেন।
টার্ফে লেন আটটি। কিন্তু দু’হিটে দৌড়ালো প্রায় ২০ জন খুদে অ্যাথলেট। প্রথম হিটে ১০ জনের মধ্যে জয়ী চারজন। বিচারকরা জয়ী চারজনকে বেছে দাঁড় করিয়ে রাখলেন বিচারকদের সিঁড়িতে। সেখানে দাঁড়িয়ে তারা উপভোগ করছে ‘আমার সোনার বাংলা/আমি তোমায় ভালোবাসি’ জাতীয় সংগীতটি। আর দু’হাত তুলে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করছে।
ছুটাছুটি করছে। কেউ কেউ আবার খেলায় মত্ত হয়ে পড়ছে। উৎসবের আমেজ সবার মধ্যেই। রামপুরা বনশ্রীর গ্লোবাল আইডিয়াল স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী তাসনিম জাহান। এমন উৎসবে আসতে পেরে খুব খুশি। তাসনিম জানান, ‘এখানে এসে খেলাম। খেললাম। খুব ভালো লাগছে। নতুন নতুন বন্ধু হয়েছে। তারা আমার সঙ্গে বন্ধুত্ব করেছে। খুব মজা করেছি। একটু পরে আবার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও হবে। আমি প্রতি বছর এখানে আসতে চাই।’ রামপুরার একরামুন্নেছা স্কুলের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র ইয়াসিন আরাফাত জানায়, ‘এত বড় স্টেডিয়াম আগে কখনো দেখিনি। এই প্রথম দেখলাম। খেললাম। খুব মজা করেছি আমরা। এখানে কত ছাত্র-ছাত্রী। নতুন অনেক ছাত্রদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করেছি। ওদের বাসায় যাবো। আর আগামীতেও এখানে আসবো। খুব ভালো লাগে সবার সঙ্গে কথা বলতে, খেলতে। ‘শিশুদের প্রতিভার রাজ্যে’ শিরোনামে এমন আয়োজনের উদ্দেশ্য খোলসা করলেন ফেডারেশনের সভাপতি এএসএম আলী কবির, ‘আন্তর্জাতিক অ্যামেচার অ্যাথলেটিকস ফেডারেশন (আইএএএফ) কিডস অ্যাথলেটিক আয়োজনের কথা বলেছে। এমনকি একটি ফান্ডও তাদের রয়েছে বাচ্চাদের অ্যাথলেটিকসের প্রতি আগ্রহ করে তোলার জন্য। তাই আমরা সেই কার্যক্রম শুরু করেছি। এবারই প্রথম। তবে আশাকরি প্রতি বছর এই প্রোগ্রামের আয়োজন করতে পারবো।’ তিনি যোগ করেন, ‘তাছাড়া ঢাকার শহরে খেলাধুলার তেমন কোনো মাঠ নেই। ফলে ছাত্র-ছাত্রীরা ভিডিও গেমস ও মাদকে আসক্ত হয়ে পড়ছে। তাই আমরা একটি প্লাটফর্ম তৈরির চেষ্টা করছি। যাতে এই সব খুদে ছাত্র-ছাত্রীরা একদিনের জন্য হলেও এখানে এসে খেলাধুলা করতে পারে।’
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর