× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ভিলেন নানারূপে

বিনোদন

গ্রন্থনা : বিনোদন বিভাগ
২২ অক্টোবর ২০১৮, সোমবার

সময়ে সময়ে ঢাকাই ছবিতে ভিলেনরা হাজির হয়েছেন নানা রূপে, নানা স্টাইল নিয়ে। একেক জন একেক ভঙ্গিতে মন্দ চরিত্রে নিজেকে মেলে ধরেছেন। এদের মধ্যে এ টি এম শামসুজ্জামানকে বলা হয় রসিক ভিলেন। তার ষড়যন্ত্র দেখলে শরীরে জেদ চাপে, আর তার আচরণে হাসি পায়। গোলাম মুস্তাফা মন্দ শিল্পপতি হিসেবে মানিয়ে যেতেন। চোরাকারবারি বলে দেখতে ভালো লাগতো রাজকে। দৈত্যের ভূমিকায় জাম্বু ভয়ঙ্কর। আহমেদ শরীফ সাপুড়ের চরিত্রে দারুণ।
রাজিব দুর্নীতিবাজ নেতার চরিত্রে বেশ। ফরীদি নিষ্ঠুর, রসিক ও বহুরূপী। উজিরের পোশাকে একেবারে মিশে যেতেন নাসির খান। সাদেক বাচ্চুর চিৎকারে হল গমগম করে ওঠে। ইলিয়াস কোবরাকে কুংফু-কারাতেই বেশি দেখেছেন দর্শকরা। মিজু আহমেদ মন্ত্রীর চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকদের মনে জায়গা পেয়েছেন। মঞ্জুর রাহীর চরিত্রহীনতা, গাঙ্‌গুয়ার নিষ্ঠুরতা, সাংকো পাঞ্জার হৃদয়হীনতা-এ সবই দর্শকদের মাতিয়েছে। কোনোটাতেই দর্শকদের আপত্তি নেই। ড্যানিরাজের অশ্লীলতা, শিবা শানুর নির্মমতা, আমির সিরাজীর যাত্রাধর্মী সংলাপে মুগ্ধ দর্শকরা। রাতিনের সংসার ভাঙার চক্রান্ত, আদিলের প্রাসাদ ষড়যন্ত্র, বাবরের তোতলামি, দারাশিকোর বজ্রকণ্ঠ, ডন অভিনীত তরুণ ভিলেনের চরিত্রগুলো চোখে লেগে আছে দর্শকদের। আর এ সবকিছুই ঢালিউডের দর্শকদের আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে রেখেছে বছরের পর বছর। ধর্ষকের চরিত্র হোক, কিংবা দাগি আসামির অথবা ভয়ানক খুনি, ঢাকাই সিনেমার ভিলেনরা দর্শকদের মনে এসব চরিত্রের মধ্য দিয়ে ত্রাস সৃষ্টি করেছেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর