× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ইভিএম কেন্দ্রে সেনা মোতায়েনের পরিকল্পনা

শেষের পাতা

স্টাফ রিপোর্টার
১১ নভেম্বর ২০১৮, রবিবার

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণের কাজে সেনাবাহিনীকে নিয়োগের পরিকল্পনা করছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ লক্ষ্যে সশস্ত্রবাহিনী বিভাগের কাছে প্রস্তাব পাঠাবে সাংবিধানিক সংস্থাটি। বাছাইকৃত সেনা সদস্যদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণও দেবে ইসি।

গতকাল নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ এ কথা বলেন। একাদশ সংসদ নির্বাচনে যে সব কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন ব্যবহার করা হবে সেখানে দায়িত্বে থাকবে সশস্ত্র বাহিনী। আমরা সশস্ত্র বাহিনীকে অনুরোধ জানাবো- তারা যদি গ্রহণ করে তবে নির্বাচন কমিশন এমন পরিকল্পনা নেবে। তবে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

ইভিএম মেলার বিষয়ে সচিব বলেন, আগামী ১২ই নভেম্বর ইভিএম নিয়ে জাতীয় পর্যায়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে মেলা হবে। এতে আমরা রাজনৈতিক দলগুলোকে আমন্ত্রণ জানিয়েছি।
তারা যদি তাদের টেকনিক্যাল টিম দিয়ে ইভিএম পর্যবেক্ষণ করতে চায়, তা পারবে।

জোটগতভাবে নির্বাচনের তথ্য দিতে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সময় বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন- এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ অনুযায়ী রোববারের মধ্যে দলগুলোকে জোটের তথ্য ইসিতে দিতে হবে। এক্ষেত্রে জোটের তথ্য না দিলে নিজ প্রতীকে নির্বাচন করতে হবে। আর সময় বাড়ানোর কোনো আবেদন এখনো আমরা পাইনি। নির্বাচন কমিশন চাইলে সময় বাড়াতে পারেন।

হেলালুদ্দীন আহমদ বলেন, আগামী মঙ্গলবার থেকে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের (জেলা প্রশাসক) প্রশিক্ষণ শুরু হবে। আর তার তিনদিন পর সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। ভোটের তারিখ পেছাতে বিএনপির দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ইসি সচিব বলেন, নির্বাচন কমিশন একটি তফসিল দিয়েছে। এখন পর্যন্ত ভোটের তারিখ পেছানোর কোনো চিন্তা নেই। তবে সবগুলো দল চাইলে নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা প্রত্যেক রিটার্নিং কর্মকর্তা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বলে দিয়েছি, তারা এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে।

সাতদিনের মধ্যে সকল প্রচারসামগ্রীও সরিয়ে ফেলতে বলেছি। সাতদিন গেলে আমরা পরবর্তী ব্যবস্থা নেবো। দলগুলোর মনোনয়নপত্র বিক্রি সৃষ্ট বিশৃঙ্খলার বিষয়ে তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো একটি এরিয়ার মধ্যে মনোনয়ন ফরম বিক্রি করবে। এতে আচরণবিধি প্রতিপালন না হওয়ার কিছু দেখছি না।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর