× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

খালেদা জিয়ার চিকিৎসা অব্যাহত রাখতে আবেদন

শেষের পাতা

স্টাফ রিপোর্টার
১২ নভেম্বর ২০১৮, সোমবার

বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতাল থেকে কারাগারে পাঠানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন করা হয়েছে। একই সঙ্গে বিশেষায়িত হাসপাতালে তার চিকিৎসা চেয়েও আবেদন করা হয়েছে। গতকাল হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ আবেদন করেন তার আইনজীবী নওশাদ জমির ও কায়সার কামাল। গত ৮ই নভেম্বর খালেদা জিয়াকে বিএসএমএমইউ হাসপাতাল থেকে নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারে নেয়া হয়। ওই দিন নাইকো দুর্নীতি মামলাতেও হাজির করা হয় তাকে। পরিত্যক্ত ওই কারাগারের একটি ভবনে এই মামলার বিচারকাজ চলছে।

ওই দিন বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়, খালেদা জিয়ার চিকিৎসা শেষ না করে কোনো ছাড়পত্র ছাড়াই তাকে কারাগারে ও আদালতে পাঠানো হয়েছে। অন্যদিকে বিএসএমএমইউ’র পক্ষ থেকে বলা হয় চিকিৎসা শেষ করে ছাড়পত্রের মাধ্যমেই তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ওই দিন দুপুরে খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা বিচারপতি শেখ হাসান আরিফের নেতৃত্বে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চকে বিষয়টি অবহিত করেন। এ সময় আদালত আইনজীবীদের বলেন, এ সংক্রান্ত রিট আবেদনটি যেহেতু নিষ্পত্তি হয়ে গেছে। এর আগে গত ৪ঠা অক্টোবর হাইকোর্টের এই বেঞ্চ খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় নতুন করে পাঁচ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন করতে এবং অনতিবিলম্বে তাঁকে ভর্তি করার নির্দেশ দেন। এরপর ৬ই অক্টোবর তাকে এই হাসপাতালের কেবিন ব্লকে ভর্তি করা হয়।

গত ৮ই ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার রায়ে দণ্ডিত হওয়ার পর থেকে খালেদা জিয়াকে রাখা হয়েছে নাজিম উদ্দিন রোডে পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারে। এই মামলায় বিচারিক আদালতের দেয়া সাজা (৫ বছর কারাদণ্ড) থেকে বাড়িয়ে ১০ বছর কারাদণ্ড দিয়েছেন হাইকোর্ট। এ ছাড়া জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলাতেও বিচারিক আদালতে সাত বছরের কারাদণ্ড পেয়েছেন খালেদা জিয়া।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর