× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৯ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

আধুনিক গর্ভনিরোধক পদ্ধতির ব্যবহার বাংলাদেশে বাড়ছে ধীর গতিতে

বিশ্বজমিন

মানবজমিন ডেস্ক
(৫ বছর আগে) নভেম্বর ১৩, ২০১৮, মঙ্গলবার, ১১:৪০ পূর্বাহ্ন

বাংলাদেশের নারীদের মধ্যে আধুনিক গর্ভনিরোধক পদ্ধতি ব্যবহার বাড়ছে ধীর গতিতে। অর্থাৎ বিশ্বে আধুনিক গর্ভনিরোধক পদ্ধতি ব্যবহারে বাংলাদেশের নারীদের পারফরমেন্স তেমন সন্তোষজনক নয়। এক্ষেত্রে এশিয়ার আরেকটি দেশ ইন্দোনেশিয়ায় এই পদ্ধতি গ্রহণকারী নারীর সংখ্যা আরো কম। সোমবার এফবি ২০২০তে ডাটা ও পারফরমেন্স ম্যানেজমেন্টের পরিচালক জেসন ব্রেমনার এ কথা বলেন। এফপি২০২০ তার সর্বশেষ রিপোর্টে বলেছে, প্রতিস্থাপন অথবা নির্বীজকরণ (স্টেরিলাইজেশন)-এর ব্যবহার দ্রুত বেড়ে গেছে আফ্রিকান দেশগুলোতে। এফপি ২০২০ হলো বিভিন্ন দেশের সরকার, দাতা, পরামর্শক গ্রুপ ও অন্যদের অংশগ্রহণে একটি বৈশ্বিক সংগঠন। এই গ্রুপটি বিশ্বের ৬৯টি গরিব দেশের জন্য টার্গেট নির্ধারণ করে। বিশেষজ্ঞরা বলছে, ব্যাপক অর্থে ২০২০ সাল নাগাদ কোটি কোটি নারীর মাঝে আধুনিক জন্মবিরতিকরণ ব্যবস্থা গ্রহণ বৃদ্ধি করার যে লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছিল তা অনেক পিছনে পড়ে আছে।
দরিদ্র দেশগুলোতে আধুনিক জন্মবিরতিকরণ পদ্ধতি গ্রহণকারী নারীর সংখ্যা গত ৬ বছরে বৃদ্ধি পেয়েছে ৪ কোটি ৬০ লাখ। এই বৃদ্ধির ফলে তাদের মোট সংখ্যা দাঁড়িযৈছে ৩১ কোটি ৭০ লাখ। রোয়ান্ডাতে পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ক কর্মকর্তাদের এক বৈঠকে এ বিষয়ে রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে। ফলে ২০২০ সালের মধ্যে আরো ১২ কোটি নারীকে লক্ষ্যমাত্রায় ধরা হয়েছে। তা অর্জন করতে হলে আগামী দুই বছরের মধ্যে আরো ৭ কোটি ৪০ লাখ নারীকে এই পদ্ধতি ব্যবহার শুরু করাতে হবে। জেসন ব্রমনার বলেছেন, আমরা ওই লক্ষ্য অর্জন করতে পারবো না। আমার মনে হয় এটা অত্যন্ত উচ্চাভিলাষী একটি চেষ্টা। জন্মবিরতিকরণ পদ্ধতির ব্যবহারে যেসব বাধা রয়েছে তার মধ্যে রয়েছে ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক নানা ইস্যু। এ ছাড়া রয়েছে আইনগত বিভিন্ন বাধা, সরকারি অর্থের ঘাতটি, অপর্যাপ্ত শিক্ষা।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর