× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

নোয়াখালীতে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা

বাংলারজমিন

স্টাফ রিপোর্টার, নোয়াখালী থেকে
১৭ নভেম্বর ২০১৮, শনিবার

মাইজদী শহরে কলেজছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় সহপাঠীকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল নিহতের লাশ দাফনের পর সুধারাম মডেল থানায় অজ্ঞাতনামা খুনিদের বিরুদ্ধে মামলা করেন কলেজছাত্রীর পিতা শাহজাদা ইমদাদুল হক হিমেল। এলাকাবাসী জানায়, ধর্ষকদের চিনে ফেলায় বর্বরোচিতভাবে খুন করে। তদন্তকারী এসআই সাইদ মিয়া জানান, নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীতে নিখোঁজের ৪ দিন পর এক কলেজছাত্রীর  মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত তাবাসসু তানিয়া চমক (২২) শহরের জয়কৃষ্ণপুর এলাকার শাহজাদা এনামুল হক হিমেলের মেয়ে। সে সোনাপুর কলেজের হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী ছিল। বৃহস্পতিবার বিকেলে বাড়ির পাশের একটি ডোবা থেকে পুলিশ ও র‌্যাব তার মরদেহ উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় তাপস নামে তানিয়ার এক সহপাঠীকে আটক করেছে পুলিশ। তাকে থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। নিহতের বাবা শাহজাদা এনামুল হক জানান, গত রোববার রাতে ঢাকায় স্ত্রীর চিকিৎসা শেষে তারা বাসায় ফিরছিলেন। এ সময় বড় মেয়ে তানিয়া তাদেরকে মাইজদী রেল স্টেশনে এগিয়ে আনতে যায়। এরপর তার আর খোঁজ মিলছিল না। এ ব্যাপারে থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন তারা। এ ঘটনায় তাপস নামে তানিয়ার এক সহপাঠি জড়িত থাকতে পারে অভিযোগ করেন তিনি। সুধারাম মডেল থানার ওসি মো. আনোয়ার হোসেন জানান, তানিয়ার মৃত্যু রহস্য উদ্‌ঘাটনের চেষ্টা করছে পুলিশ। তার সহপাঠী তাপসকে আটক করে থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ধর্ষণের বিষয়টি সঠিক নয়। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর