বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক, সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী চাঁদপুর-১ (কচুয়া) আসনের বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ড. আ.ন.ম এহসানুল হক মিলন বাংলাদেশে ফেরায় কচুয়ার বিএনপি দলীয় নেতাকর্মীরা উজ্জীবিত। উচ্চ শিক্ষা ও চিকিৎসার জন্য তিনি দীর্ঘদিন প্রবাসে ছিলেন। প্রবাসে থাকাকালীন তিনি ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন। প্রবাসে যাওয়ার পূর্বে তিনি ৩৬টি মামলা মাথায় নিয়ে ১৮ মাস কারাভোগ করেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য সম্প্রতি ড. মিলন দেশে ফিরেছেন। ইতিমধ্যে ড. মিলনের পক্ষে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক খায়রুল আবেদীন স্বপন ও ড. মিলনের স্ত্রী কেন্দ্রীয় মহিলা দলের সাবেক সহ-সভাপতি নাজমুন নাহার বেবী, বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীকে নিয়ে ঢাকা দলীয় কার্যালয় থেকে দলীয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমা দিয়েছেন। কচুয়ার বিএনপি দলীয় নেতাকর্মীদের অভিমত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ড. মিলনের বিকল্প নেই। উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক খায়রুল আবেদীন স্বপন বলেন, কচুয়ার ২৪৩টি গ্রামের বিএনপি দলীয় নেতাকর্মীগণ ধানের শীষ প্রতীকে বিজয়ী করার জন্য ড. মিলনকে যোগ্য প্রার্থী মনে করেন। উপজেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ফখরুল ইসলাম মিন্টু বলেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ধানের শীষ প্রতীকে দলকে বিজয়ী করার জন্য আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে প্রস্তুত। ড. মিলন তৃণমূলের বিএনপির নেতাকর্মীদের কথা চিন্তা করে দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে। সে জন্য কচুয়ার বিএনপির তৃণমূলের নেতাকর্মীরা উজ্জীবিত এবং উচ্ছ্বসিত। পৌর যুবদলের সভাপতি সফিকুল ইসলাম বলেন, কচুয়া আসনে বিএনপিকে সংগঠিত করে নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীককে বিজয়ী করতে ড. মিলনই যোগ্যপ্রার্থী। উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি ইসমাইল হোসেন আবেগ বলেন, উপজেলা ছাত্রদলের অভিভাবক ড. আ.ন.ম এহসানুল হক মিলন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে উপজেলা ছাত্রদল ধানের শীষ প্রতীকে ড. মিলনকে বিজয়ী করার লক্ষ্যে অগ্রণী ভূমিকা রাখবে। উপজেলা যুবদল নেতা হোসাইন জাকির বলেন, ড. মিলন কচুয়ায় বিএনপি দলীয় প্রার্থী জনপ্রিয় প্রার্থী। ড. মিলন দেশে ফিরে আসায় কচুয়ার তৃণমূল বিএনপির নেতাকর্মীরা সবাই খুশি এবং ড. মিলন ও তার স্ত্রী নাজমুন নাহার বেবীর জন্য দোয়া করবেন।