× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

‘ভিডিও কনফারেন্সে কিছু করতে পারবে কি না আইন স্পষ্ট নয়’

অনলাইন

স্টাফ রিপোর্টার
(৫ বছর আগে) নভেম্বর ১৮, ২০১৮, রবিবার, ৩:৩৩ পূর্বাহ্ন

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিদেশে বসে ভিডিও কনফারেন্সে সাক্ষাৎকার নেয়ার প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনার রফিকুল ইসলাম বলেছেন, তারেক রহমান বিদেশ থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কিছু করতে পারবেন কি না  সে বিষয়ে আইন স্পষ্ট নয়। তবে কেউ যদি সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রমাণ দেয়, তাহলে বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখবো। তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা আদালতের।
আজ রাজধানীর আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে রফিকুল ইসলাম বলেন, তারেক রহমান যদি সাজাপ্রাপ্ত আসামি হয়ে জেলে থাকতেন তাহলে তিনি এটা পারতেন না। তবে জামিনে দেশে থাকলে এটা করতে পারতেন। তারেক রহমান বিদেশে থাকায় তার সম্পর্কে কোনো তথ্য-প্রমাণ আমাদের কাছে নেই। কেউ যদি তথ্য-প্রমাণ দেয় তাহলে কমিশন বৈঠকে বসে সিদ্ধান্ত নেবে, সে এ ধরনের কাজ করতে পারবে কি না। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়ার এখতিয়ার এখন আদালতের।


এছাড়া বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচারিত ‘থ্যাঙ্ক ইউ প্রধানমন্ত্রী’ জাতীয় কোনো অনুষ্ঠান প্রচার করতে পারবে কি না সে বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনার বলেন, টিভি চ্যানেলগুলোর শ্লট কিনে এ ধরনের অনুষ্ঠান প্রচার করছে।
আমরা এগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে পারি না। ডিজিটাল প্রচার-প্রচারণা নিয়ন্ত্রণের কোনো বিধি-নিষেধ নেই।
রাজনৈতিক মামলায় গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে রফিকুল ইসলাম বলেন, পুলিশকে আমরা কঠোর নির্দেশনা দিয়েছি। যেন অযথা রাজনৈতিক মামলায় কাউকে গ্রেপ্তার বা হয়রানি করা না হয়। যদি হয়ে থাকে তাহলে সেগুলো আমরা খতিয়ে দেখবো।
এর আগে সকালে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) তফসিল ঘোষণার পর গ্রেপ্তার হওয়া নেতাকর্মীদের তালিকা জমা দেয় বিএনপি। তালিকা অনুযায়ী, তফসিল ঘোষণার পর থেকে এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৭৭৩ জন বিএনপির নেতাকর্মী।
এ বিষয়ে কমিশনার মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, তালিকাটা আমি ব্যক্তিগতভাবে এখনো দেখিনি। সত্যিকার অর্থে যদি কোনো হয়রানিমূলক মামলা হয়ে থাকে এবং সেটা রাজনৈতিক হয়, তাহলে আমরা অবশ্যই প্রশাসনকে নির্দেশনা দেবো, যেন হয়রানিমূলক মামলা না করে। কারণ হয়রানিমূলক মামলা হলে নির্বাচনী পরিবেশ কিছুটা হলেও বিনষ্ট হবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর