× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ঐক্যফ্রন্টে যোগ দেয়ার কারণ জানালেন রেজা কিবরিয়া

প্রথম পাতা

স্টাফ রিপোর্টার
১৯ নভেম্বর ২০১৮, সোমবার

গণফোরাম সভাপতি ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেনের হাতে দলীয় মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন সদ্য যোগ
দেয়া ড. রেজা কিবরিয়া। সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া তনয় ড. রেজা হবিগঞ্জ-১ (নবীগঞ্জ-বাহুবল) আসন থেকে ঐক্যফ্রন্টের হয়ে লড়বেন। গতকাল গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেনের মতিঝিলের চেম্বারে ড. রেজা কিবরিয়া দলীয় মনোনয়নপত্র জমা দেন। পরে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, যে আদর্শের জন্য আমার বাবা লড়াই করেছেন আওয়ামী লীগ সেটা থেকে অনেক দূরে চলে গেছে। আমি সেটা মনে করি। আমার বাবা সরকারি কর্মচারী ছিলেন, বাংলাদেশের সেবা করেছেন। ওনি বঙ্গবন্ধুর অধীনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তৈরি করেছিলেন, বাবা পররাষ্ট্র সচিব ছিলেন। ওনি প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সময় সার্কের আঞ্চলিক পজিশন পেপার তৈরি করেছিলেন।
ওনি দেশকে সেবা করেছেন। কোনো ব্যক্তি, কোনো গোষ্ঠী বা দলের জন্য কিছু আনুগত্য ওনার থাকতে পারে। কিন্তু ওনার প্রথম লক্ষ্য ছিল দেশের অগ্রগতি, এই বাংলাদেশের জন্য। এটা থেকে আমি সরিনি। আমি আমার বাবার আদর্শ থেকে সরে আসিনি।

তিনি বলেন, আমি আমার বাবার স্বপ্নের বাংলাদেশ দেখতে চাই। আমি চাই একটা নতুনরূপের বাংলাদেশ। আমি যে বাংলাদেশ চাচ্ছি, আমার মনে হয় না যে আর কারো সে ভিশন আছে ড. কামাল হোসেন ছাড়া। তিনি বলেন, আপনারা খেয়াল করবেন আমার বাবা মারা যাওয়ার পর দু’বছর বিএনপি ক্ষমতায় ছিল, তারা কিছু করতে পারেনি। দু’বছর তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছিল, তারাও করতে পারেনি। আওয়ামী লীগ সরকার সাড়ে নয় বছর ক্ষমতায় ছিল, তারা এর একটি সুষ্ঠু তদন্ত করতে পারেনি। আপনারা তিনটি সংখ্যা শুনলেন। কার ওপরে আমার বেশি অসন্তুষ্ট হওয়া উচিত আপনারাই বলেন? দু’বছর নাকি সাড়ে নয় বছর যারা কিছু করেনি তাদের ওপর?

রেজা কিবরিয়া জানান, বাবার মতো তিনিও দলের চেয়ে দেশের স্বার্থে কাজ করতে চান। তিনি বলেন, এই মুহূর্তে দেশের জন্য, মানুষের জন্য ড. কামালের দিক নির্দেশনা দরকার। শিক্ষা, অর্থনীতি, আইনের শাসনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশ পথ হারিয়েছে। তিনি বলেন, গণমাধ্যমের ওপর অনেক হুমকি, নিষেধাজ্ঞা আছে। একাত্তরেও ছিলো। আমরা সেটাকে মোকাবিলা করেছি। সে ধরনের একটি সংগ্রাম করতে হবে, মানুষের ভোটের অধিকার ফেরত দেবার জন্য।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর