বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষে আপিল আবেদন জমা দিতে ইসিতে গেছেন তার প্রতিনিধি। আজ বুধবার দুপুরে ব্যারিস্টার কায়সার কামালের নেতৃত্বে একটি দল খালেদা জিয়ার আপিল আবেদন জমা দিতে ইসিতে যান। নির্বাচন কমিশনে বেঁধে দেয়া সময় আনুযায়ী আজই ছিল আপিলের শেষ দিন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে কারাবন্দী আছেন। আসন্ন একাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে ফেনী-১, বগুড়া-৬ ও বগুড়া-৭ এই ৩টি আসন থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন তিনি। গত ২রা ডিসেম্বর আবেদন যাচাই-বাছাইয়ে খালেদা জিয়ার তিনটি মনোনয়নপত্রই অবৈধ ঘোষণা করা হয়।
ফেনী-১ আসনে খালেদা জিয়ার পক্ষে আবেদন করেন বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। বগুড়া-৬ আসনে আবেদন করেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নওশাদ জমির এবং বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার করেন বগুড়া-৭ আসনের আবেদন।
আপিল আবেদন জমা দিয়ে আইনজীবি কায়সার কামাল সাংবাদিকদের বলেন, রিটার্নিং অফিসার আইন বহির্ভূতভাবে, অন্যায়ভাবে বিএনপি চেয়ারপারসনের তিনটি মনোনয়নপত্র বাতিল করেছেন। এটা সরকারের ষড়যন্ত্রেরই অংশ। আমাদের কাছে প্রদত্ত ক্ষমতা বলে তিনটি আসনে প্রার্থীর পক্ষে আপিল দায়ের করলাম।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন ফেয়ারলি ডিসিশন নিলে ইসি থেকে খালেদা জিয়ার পক্ষে রায় পাব আশা করি।
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য জাতি অপেক্ষা করছে। খালেদা জিয়া ছাড়া নির্বাচন হলে তা প্রহসনের নির্বাচন হবে। দেশ ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির জন্যে খালেদা জিয়ার সুবিচার চাই আমরা।
nurul alam
৫ ডিসেম্বর ২০১৮, বুধবার, ৩:২১বেগম খালেদা জিয়া । বাংলাদেশের তিন বারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী। ইনিই একমাত্র নেত্রী যিনি একক প্রার্থী হয়ে দেশের ৫টি সংসদীয় আসন থেকে বিপুল ভোটে সাংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন । তিনি কখনো ভোটে পরাজিত হননি । স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে তাঁর আপষহীন নেতৃত্বে দেশে পুনরায় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয় । তিনি হারেননি । তিনি দেশবাসীকে হেরে যেতে দেননি । আর এখন তিনি জেলখানার অন্ধকার কোটরে ! তাঁকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেয়া হচ্ছেনা ।চরম অবিচার । কেন ! কেন !! কেন !!!