× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

চট্টগ্রাম-১০ / সম্পদ বেড়েছে আফছারুল ও নোমানের

ইলেকশন কর্নার

স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
৬ ডিসেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার

আগের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি সম্পদ বেড়েছে চট্টগ্রাম-১০ হালিশহর-পাহাড়তলী আসনের বিএনপি প্রার্থী আবদুল্লাহ আল নোমান ও আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডা. আফছারুল আমিনের। এমনকি তাদের স্ত্রী-সন্তানদের আয় ও সম্পদ বেড়েছে।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে নির্বাচন কমিশনে দেয়া হলফনামা থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।  
ক্ষমতাসীন দলের বর্তমান এমপি আফছারুল আমিনের হলফনামার তথ্য বিবরণীতে দেখা যায়, গত পাঁচ বছরে তার স্ত্রীর নগদ ও ব্যাংকে জমা টাকার পরিমাণ বেড়েছে সাড়ে তিন গুণ। ২০১৪ সালে এ দম্পতির হাতে নগদ ও ব্যাংকে ছিল এক কোটি ৪৯ লাখ ৬৭ হাজার ৬০২ টাকা। এখন এর পরিমাণ ৪ কোটি ৯৪ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। স্থাবর ও অস্থাবর মিলিয়ে তাঁর মোট সম্পত্তি রয়েছে ৫ কোটি তিন লাখ ৭০ হাজার ৪৩ টাকা এবং তার স্ত্রীর স্থাবর ও অস্থাবর সমপত্তি রয়েছে ২ কোটি ৮ লাখ ৯৩ হাজার ২৭ টাকা। দশবছর আগে ডা. আফছারুল আমিনের বার্ষিক আয় ছিল ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা।
অর্থাৎ তার প্রতি মাসে আয় হত ১৫ হাজার ৫ টাকা। বর্তমানে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৭৭ লাখ ৪৪৪ টাকায়। আর বিএনপি’র কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমানের হলফনামায় দেখা গেছে, গত ১০ বছরে স্থাবর ও অস্থাবর সমপদের পরিমাণ অনেক বেড়েছে। ২০০৮ সালে তিনি মোট সমপদের পরিমাণ উল্লেখ করেছিলেন এক কোটি ১৩ লাখ ৮৮ হাজার ৮৮৩ টাকা। কিন্তু এবার স্থাবর ও অস্থাবর মিলে তার সমপত্তির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৪ কোটি ৩১ লাখ ৭৪ হাজার ৮৯০ টাকা। তাছাড়া তিনি তার স্ত্রীর স্থাবর ও অস্থাবর সমপদের পরিমাণ দেখিয়েছেন ২৬ কোটি ৬২ লাখ ২৬ হাজার ৮৪৮ টাকা। এ হিসাবে এই দমপতির স্থাবর ও অস্থাবর সমপদের মোট পরিমাণ ৫০ কোটি ৯৪ লাখ ১ হাজার ৭৩৮ টাকা।

নির্বাচন কমিশনে দাখিলকৃত হলফনামার তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে নোমানের হাতে নগদ টাকার পরিমাণ ৫ কোটি ৬৯ লাখ ৪১ হাজার ৪৮৮ টাকা। স্ত্রীর রয়েছে ১৪ লাখ ১৩ হাজার ৩২১ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে নিজ নামে জমা টাকা রয়েছে ৩৫ লাখ ২৯ হাজার ৩১৩ টাকা এবং স্ত্রীর নামে রয়েছে ২৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯৪ টাকা। এছাড়া পোস্টাল, সেভিংস সার্টিফিকেটসহ বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয়পত্র বা স্থায়ী আমানতে তিনি বিনিয়োগ করেছেন ১ কোটি ৫২ লাখ টাকা। দশবছর আগে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দাখিল করা সমপদের বিবরণীতে তার কাছে নগদ টাকার পরিমাণ ছিল মাত্র ২০ লাখ টাকা। স্ত্রীর নামে ছিল ৬২ লাখ টাকা।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর