× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ গোটা অঞ্চলে শান্তি ও স্থায়িত্বের সূচনা করেছে

দেশ বিদেশ

কলকাতা প্রতিনিধি
৮ ডিসেম্বর ২০১৮, শনিবার

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ এই গোটা অঞ্চলে শান্তি ও স্থায়িত্বের অধ্যায়ের সূচনা করেছে। সেটা না হলে আজ আমাদের এক অন্ধকারময় পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হতো। নয়াদিল্লিতে জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশন ও ওয়ার ভেটারেনস এসোসিয়েশন আয়োজিত এক সেমিনারে একথা বলেছেন ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলি। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের সাফল্য মানেই ভারতের সাফল্য। কেননা, ভারত এই বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত ছিল। তার মতে, বাংলাদেশ আজ যেভাবে দ্রুততার সঙ্গে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে চলেছে তাতে ভারতেরও গর্ব হওয়া উচিত। তবে, তরুণ প্রজন্ম বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রভাব সম্পর্কে মোটেই অবহিত নন বলে তিনি জানান। ফ্রান্সে রাষ্ট্রদূত থাকাকালীন অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে বাংলাদেশের হাইকমিশনার বলেছেন, দক্ষিণ এশিয়া থেকে আসা সব তরুণকেই দেখেছিলাম দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সম্পর্কে জানেন।
আসলে ভিক্টরি ডে, ডি ডে, গানস অব নাভারনস এসব সিনেমার মাধ্যমে চলচ্চিত্র নির্মাতারা তরুণ প্রজন্ম যাতে এর গুরুত্ব বুঝতে পারে সেজন্য সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন যুদ্ধকে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আমরা একাত্তরের যুদ্ধকে এখন পর্যন্ত সেইভাবে তুলে ধরতে পারিনি। তবে তিনি আশাবাদী যে, একদিন সেটা সম্ভব হবে। সেদিন মানুষ বুঝতে পারবে যে যুদ্ধটা কি ছিল। উল্লেখ্য, ১৬ই ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় দিবস। এই দিনেই মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় সেনাবাহিনীর সমন্বিত কমান্ডের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিল পাকিস্তানি বাহিনী।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর