× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সারা দেশে তাবলীগের একাংশের বিক্ষোভ

দেশ বিদেশ

স্টাফ রিপোর্টার
৮ ডিসেম্বর ২০১৮, শনিবার

টঙ্গী ইজতেমা মাঠে সংঘর্ষের ঘটনায় দোষীদের খুঁজে বের করার দাবিতে গতকাল জুমার নামাজের পরে রাজধানীসহ সারা দেশে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে তাবলীগ জামাতের একাংশ। ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, দোষীদের আইনের আওতায় আনা এবং চলতি বছর ইজতেমা শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের জন্য দাবি জানিয়েছেন আলেম উলামারা। সা’দপন্থিদের জুলুম এবং নির্যাতনের শিকার দাওয়াতের সাথী ও উলামাদের পক্ষ থেকে বিভিন্ন অভিযোগও করা হয় এ সময়। বিক্ষোভ ও মানববন্ধনে আলেমরা বলেন, টঙ্গী মাঠে হামলা ছিল পূর্বপরিকল্পিত। এ হামলায় অন্তত দুই হাজার বা তারও বেশি আহত হয়। আহতদের মধ্যে কয়েকজন আইসিইউতে আছে। মিরপুরের একটি মাদরাসার প্রায় ৩০ জন ছাত্র মারাত্মক আহত হয়েছে। এ ছাড়া মিরপুরের একটি মসজিদের খতিব মারাত্মক আহত হয়ে আইসিইউতে ভর্তি রয়েছেন বলেও জানান আলেমরা।
জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে মাওলানা নূর ইসলাম বলেন, ন্যক্কারজনক এ ঘটনার প্রায় এক সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও হামলার নির্দেশদাতা ওয়াসিফ, নাসিম গংদের এখনও গ্রেপ্তার করা হয়নি। প্রশাসনের নীরব ও রহস্যজনক ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেন তিনি। হামলার নির্দেশদাতা ওয়াসিফ, নাসিম গংদের গ্রেপ্তার ও কাকরাইলের শূরা থেকে বহিষ্কার কারার ও আহ্বান জানানো হয়। এছাড়া টঙ্গী ময়দান কাকরাইলের ওয়াসিফ বিরোধী শূরার হাতে হস্তান্তর, সারা দেশে ওলামায়ে কেরাম ও শূরাভিত্তিক পরিচালিত সাথীদের উপর হামলা-মামলা বন্ধ করার দাবি করেন তিনি।
আগামী বিশ্ব ইজতেমা ১৮, ১৯, ২০শে জানুয়ারি এবং ২৫, ২৬, ২৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সরকারের কাছে জোর দাবি তুলেন বক্তারা। এ ছাড়া খুতবার আলোচনায় তাবলীগে যাতে কেউ বিভ্রান্তি না ছড়ায় সে ব্যাপারে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান খতিবরা। ন্যক্কারজনক ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তার না হলে পরবর্তীতে আরো কর্মসূচি দেয়া হবে বলেও জানান বিক্ষোভে অংশ নেয়া তাবলীগের একাংশের সাথীরা।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর