× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

রামগঞ্জে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা বিএনপি কার্যালয় ভাঙচুর

বাংলারজমিন

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
৯ ডিসেম্বর ২০১৮, রবিবার

 রামগঞ্জ পৌর ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান ও ওয়ার্ড শ্রমিক দলের সভাপতি আজাদ হোসেনের ওপর হামলা ও উপজেলার নাগমুদ কচু মার্কেটের বিএনপি দলীয় কার্যালয় ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন, এলডিপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ও লক্ষ্মীপুর ১ রামগঞ্জ আসনে বিএনপি প্রার্থী শাহাদাত হোসেন সেলিম। গত বৃহস্পতিবার রাতে রামগঞ্জ সাব রেজিস্ট্রি অফিস জামে মসজিদ থেকে এশার নামাজ পড়ে বের হওয়ার পথে একদল সন্ত্রাসী ছাত্রদল নেতা মিজান ও আজাদের ওপর হামলা করে মারাত্মক আহত করে। স্থানীয় লোকজন তাদেরকে উদ্ধার করে রামগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে মিজানুর রহমানকে ঢাকায় ও আজাদ হোসেন হাজীগঞ্জের একটি হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
এদিকে শুক্রবার রাতে উপজেলার আলীপুর গ্রামের পাটওয়ারী বাড়ির বিএনপি সমর্থিত জামাল হোসেনের উপর হামলা চালিয়ে ব্যাপক মারধর করে একদল দুর্বৃত্ত। এসময় স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করে।
অপরদিকে শনিবার দুপুরে ৯নম্বর ভোলাকোট ইউনিয়নের নাগমুদ কচু মার্কেটের বিএনপি কার্যালয়ে ব্যাপক ভাংচুর ও লুটপাট চালিয়েছে ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা। স্থানীয় ইউনিয়ন বিএনপির নেতাকর্মীরা জানান, দুপুর প্রায় আড়াইটার দিকে রামগঞ্জ থেকে মোটরসাইকেল যোগে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী এসে বিএনপি কার্যালয়টি ব্যাপক ভাঙচুর করে।
এসময় হামলাকারীরা অফিসের মূল্যবান মালামাল লুট করে নেয় বলে অভিযোগ স্থানীয় নেতাকর্মীদের। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করছেন স্থানীয় আওয়ামীলীগ-যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। শাহাদাত হোসেন সেলিম জানান, নির্বাচনকে সামনে রেখে আমাদের দলীয় নেতাকর্মীদের ওপর হামলা ও ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। একের পর দলীয় কর্মীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটছে। রাতে মোটরসাইকেল বহর নিয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে হুমকি ধমকি দিচ্ছে যেন নির্বাচনের আগেই উপজেলা ছেড়ে চলে যাওয়ার জন্য। আমরা লিখিতভাবে নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা রিটার্নিং অফিসারকে বিষয়টি অবগত করবো। রামগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মো. তোতা মিয়া জানান, অফিস ভাঙচুরের ঘটনা আমি জানি না। আর ছাত্রদল নেতার ওপর হামলার ঘটনা আমি মাত্র আপনার (সাংবাদিকদের) কাছে শুনলাম। তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর