× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

নতুন মিস ওয়ার্ল্ড ভ্যানেসা

শেষের পাতা

বিনোদন ডেস্ক
৯ ডিসেম্বর ২০১৮, রবিবার

সব জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে মেক্সিকান সুন্দরী ভ্যানেসা পন্সে দেলেওন জিতে নিলেন মিস ওয়ার্ল্ডের মুকুট। গতকাল রাতে চীনের হাইনান প্রদেশের সানাইয়া সিটি এরেনায় অনুষ্ঠিত হয় প্রতিযোগিতার ফাইনাল আসর। যেখানে অন্য প্রতিযোগীদের মধ্যে ছিলেন বাংলাদেশ থেকে প্রতিনিধিত্ব করা জান্নাতুল ফেরদৌস ঐশী। এই আসরের ভ্যানেসার মাথায় মুকুট পরিয়ে দেন গতবারের বিশ্বসুন্দরী ভারতের মানুষি চিল্লার। এবার ছিল মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতার ৬৮তম আসর। ১১৭ দেশের সুন্দরীকে হটিয়ে সেরার স্বীকৃতি পেলেন ২৬ বছর বয়সী ভ্যানেসা পন্সে। মেক্সিকান এই রূপসীর সৌন্দর্য ও মেধার কাছে হার মানতে হলো বাংলাদেশের ঐশীসহ চূড়ান্ত পর্বের অন্য ২৮ জন প্রতিযোগীকে।

নতুন মিস ওয়ার্ল্ড হিসেবে ভ্যানেসার নাম ঘোষণা করেন মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতার সিইও ও চেয়ারম্যান জুলিয়া মর্লে। এবারই প্রথম মেক্সিকোর কোনো সুন্দরী এই খেতাব পেলেন।
তাই ইতিহাসে ঢুকে গেলেন ২৬ বছর বয়সী এই মেক্সিকান। প্রতিযোগিতায় হেড টু হেড চ্যালেঞ্জ ও বিউটি উইথ অ্যা পারপাস বিভাগে জয়ী হয়ে এগিয়ে ছিলেন ভ্যানেসা। শেষ পর্যন্ত তার মাথাতেই উঠলো বিশ্বসুন্দরীর মুকুট।  মিস ওয়ার্ল্ডের গত আসরে ভারতের মানুষি চিল্লারের শ্রেষ্ঠত্বে মেক্সিকোর আন্ড্রিয়া মেজাকে রানারআপের স্বীকৃতি নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয়।

গোয়ানাকোয়াতো ইউনিভার্সিটিতে আন্তর্জাতিক ব্যবসায় ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন ভ্যানেসা। মানবাধিকারে তার ডিপ্লোমা আছে। নেনেমি স্কুলের সঙ্গে মিলে আদিবাসী উপজাতি শিশুদের জন্য আন্তঃসাংস্কৃতিক শিক্ষাদানের কাজ করেন তিনি। এখন নারী ও স্বেচ্ছাসেবী অভিবাসীদের জন্য একটি পুনর্বাসন কেন্দ্র পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে যুক্ত ভ্যানেসা। মডেল ও উপস্থাপক হিসেবে কাজের অভিজ্ঞতা আছে তার। ন্যাশনাল ইয়ুথ ইনস্টিটিউটের বক্তা তিনি। ওয়াটার স্কুবা ডাইভার হিসেবে পারদর্শী তিনি। ভলিবল খেলা ও ছবি আঁকায় ভালোলাগা আছে তার। ভ্যানেসার ব্যক্তিগত আদর্শ, আমাদের সবাইকে সবার প্রয়োজন।

এবারের প্রতিযোগিতায় প্রথম রানারআপ হয়েছেন থাইল্যান্ডের নিকোলিন পিচাপা লিমসনুকান। ফাইনালে সবশেষে ছিল আমেরিকার গ্র্যামি মনোনীত সিস্টার সেøজের পরিবেশনায় তাদের ১৯৭৯ সালের হিট গান ‘উই আর ফ্যামিলি’।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর