রেনেসাঁ ব্যান্ডের ভোকাল নকীব খান নেসলে বাংলাদেশের করপোরেট অ্যাফেয়ার্স ডিরেক্টর হিসেবে চাকরি করছেন বেশ কয়েক বছর ধরে। যদিও শুরুটা ফিলিপস কোম্পানিতে। ফিলিপসের পর কাজ করেছেন আরেকটি প্রতিষ্ঠানে। সেখান থেকে সাপ্লাই চেইন ডিরেক্টর হিসেবে যোগ দেন নেসলে বাংলাদেশে। এদিকে সুইজারল্যান্ড-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স ও বাংলাদেশ সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট সোসাইটির সভাপতি নকীব খান। এ ছাড়া অটিস্টিক শিশুদের একটি সংগঠনের সঙ্গেও যুক্ত তিনি। মডেলিংয়ের পরিচিত মুখ নোবেল। মডেলিংয়ের পাশাপাশি করপোরেট জগতে চাকরি করছেন ২০ বছরের বেশি সময় ধরে।
বর্তমানে টেলিকমিউনিকেশন প্রতিষ্ঠান রবি আজিয়াটা লিমিটেডে কর্মরত। শুরুটা এনজিএইচ গ্রুপ দিয়ে। এরপর কোটস বাংলাদেশের জেনারেল ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করেছেন ১৪ বছর। চার বছর কাজ করেছেন এয়ারটেলে। ২০১৪ সালে যোগ দেন রবিতে। জনপ্রিয় মডেল ও অভিনেত্রী মোনালিসা। ২০১৩ সালে হুট করেই যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। নিউ ইয়র্কে সেফোরা নামের আন্তর্জাতিক মেকআপ প্রতিষ্ঠানে বিউটি অ্যাডভাইজার হিসেবে কাজ করছেন। শুরুটা মেকআপ আর্টিস্ট দিয়ে হলেও কয়েক বছর অনেকটা সিঁড়ি পেরিয়ে এখন তিনি বিউটি অ্যাডভাইজার। ২০১৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে স্থানীয় টাইম টেলিভিশনে অনুষ্ঠানপ্রধান হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন মোনালিসা। এটি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক একটি বাংলা টেলিভিশন চ্যানেল। তবে এখানে বেশিদিন স্থায়ী হন নি তিনি। মাত্র এক বছর কাজ করেছেন। টাইম টেলিভিশন ছেড়ে দেয়ার পর নিউ ইয়র্কের কুইন্সমলে ম্যাক নামের একটি প্রসাধনসামগ্রীর প্রতিষ্ঠানে মেকআপ আর্টিস্ট হিসেবে সুযোগ পান। ম্যাকে দুই বছর কাজ করেন। ডাক আসে ইতালির কিকা মিলানো নামের একটি প্রসাধনসামগ্রী প্রতিষ্ঠান থেকে। সেখানে সহকারী ম্যানেজার হিসেবে যোগ দেন। এর কিছুদিন পরেই সেফোরায় বিউটি অ্যাডভাইজার হিসেবে কাজের প্রস্তাব পান। সেখানে মেকআপের ওপর প্রশিক্ষণ দেন, পরামর্শ দেন ও ক্লাস নেন। ১৯৯৮ সালে সিরাজগঞ্জ থেকে ঢাকায় চলে আসেন অভিনেতা নির্দেশক তারিক স্বপন। এসেই শহীদুল আলম সাচ্চুর থিয়েটারে যোগ দেন। আর জীবিকার তাগিদে তখন থেকেই রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষে চাকরি করছেন এই অভিনেতা। এই প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন প্রজেক্ট তদারক করাই মূলত তার কাজ। অভিনেত্রী বন্যা মির্জা চাকরি করছেন একটি অনলাইন পত্রিকায়।