× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

এএফপির রিপোর্ট /বাংলাদেশে নির্বাচনী প্রচারণা প্রাণঘাতী হয়ে উঠেছে

দেশ বিদেশ

মানবজমিন ডেস্ক
১৪ ডিসেম্বর ২০১৮, শুক্রবার

সশস্ত্র প্রতিপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে বাংলাদেশে নির্বাচনী প্রচারণা শুরুতেই বাধাগ্রস্ত হয়েছে। নির্বাচন পূর্ববর্তী সহিংসতায় এরই মধ্যে দুজন নিহত হয়েছেন বলে বুধবার জানিয়েছে পুলিশ। আহত হয়েছেন অনেকে। সোমবার থেকে নির্বাচনী প্রচারণাভিত্তিক সহিংসতায় শতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন। ওই সময় আগামী ৩০শে ডিসেম্বরের নির্বাচনী প্রচারণায় নেমে পড়েন প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা। পুলিশ বলেছে, মঙ্গলবার বিরোধী পক্ষের সঙ্গে উত্তেজনায় আওয়ামী লীগের দুজন সমর্থক নিহত হয়েছেন। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি। এতে আরো বলা হয়, দক্ষিণাঞ্চলীয় জেলা নোয়াখালীতে ছুরি ও লাঠিসোটা হাতে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে নেতাকর্মীরা।
সেখানে সরকার সমর্থক একজন গুরুত্বর আহত হন। জেলা পুলিশের উপপ্রধান মাহমুদ নাসির বলেছেন, আহত ব্যক্তিকে হাসপাতালে নেয়ার পথে মারা যান। সংঘর্ষে আহত হয়েছেন ৩০ থেকে ৩৫ জন।
ওদিকে ফরিদপুর জেলার মধ্যভাগে নিহত হয়েছেন সরকার সমর্থক আরেক কর্মী। পুলিশ বলছে, বিরোধী দল বিএনপির সমর্থকদের প্রহারে নিহত হয়েছেন তিনি। ফরিদপুরের এসপি জাকির হোসেন খান বলেছেন, তাকে দ্রুত হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এর আগে ২০১৪ সালের নির্বাচনও রাজনৈতিক সহিংসতায় চিহ্নিত হয়ে আছে। নির্বাচনে ভোট কারচুরি করা হয়েছে এই অভিযোগে বিএনপি নির্বাচন বর্জন করে। ফলে কোনো চ্যালেঞ্জ ছাড়াই বিজয়ী হন শেখ হাসিনা। তবে এবার নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিরোধীরা। কিন্তু তারা অভিযোগ করছে, ক্ষমতাসীন দলের দুর্বৃত্তরা তাদের প্রচারণা র‌্যালিতে হামলা করছে। এ ছাড়া নির্বাচনের আগেই তাদের শত শত নেতাকর্মীকে পুলিশ জেলে দিয়েছে বলে তাদের অভিযোগ। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না আদালতের এমন এক রায়ের পর বুধবার গ্রেপ্তার করা হয়েছে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদারকে। দলটি ঢাকায় প্রচারণাকালে তাদের একজন কর্মীর মৃত্যুর জন্য দায়ী করেছে পুলিশকে। ওই কর্মী ছাদ থেকে পড়ে মারা যান। বিএনপির করা ওই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে পুলিশ।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর