× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

‘খামোশ বললেই জনগণ খামোশ হয়ে যাবে না’

অনলাইন

স্টাফ রিপোর্টার
(৫ বছর আগে) ডিসেম্বর ১৪, ২০১৮, শুক্রবার, ১০:২৫ পূর্বাহ্ন

গণফোরাম সভাপতি ও ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেনের সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, খামোশ বললেই জনগণ চুপ হবে না। আজ রাজধানীর খামারবাড়ি কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে আওয়ামী লীগ আয়োজিত শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনা সভায়  তিনি এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, কামাল-মান্না-কাদের সিদ্দিকীসহ ঐক্যফ্রন্ট নেতারা কিভাবে বিএনপির সঙ্গে, অপরাধীদের সঙ্গে, দুর্নীতিবাজদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে। তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধী, তাদের স্বজন, দুর্নীতিবাজদের স্বজনদের ধানের শীষ প্রতীকে মনোনয়ন দিয়েছে বিএনপি।

জনগণকে এদের বিষয়ে সচেতন হতে বলব। এ অপরাধীরা যেন ভোট না পায়। শেখ হাসিনা বলেন, যারা মানবতাবিরোধী অপরাধে সাজাপ্রাপ্ত, আজকে আমরা দেখি তাদের পরিবারের সদস্যদের বিএনপিসহ যে ঐক্য করা হয়েছে তাতে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে। তাদের কাছে আমার প্রশ্ন যারা এত বড় অপরাধ করল আর যে পাকিস্তানি বাহিনীকে আমরা পরাজিত করলাম তাদের এই দোসরদের যখন ধানের শীষে মনোনয়ন দেয়া হলো আর এই ধানের শীষ নিয়ে যারা আমাদের সঙ্গে ছিল তারা একই সঙ্গে কিভাবে নির্বাচন করবে?

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ প্রশ্নের উত্তর তারা জাতির কাছে দিতে পারবে কি না? তবে হ্যাঁ, তাদের লজ্জা একটু কম লাগে বলেই সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে খামোশ বলতে পারে।
শেখ হাসিনা বলেন, যুদ্ধাপরাধী, ২১ শে আগস্ট গ্রেনেড হামলাকারীর স্বজনসহ বাংলা ভাই ও জঙ্গিবাদের পৃষ্ঠপোষকদের মনোনয়ন দিয়েছে বিএনপি ও জাতীয় ঐক্য ফ্রন্ট। আজকে ড. কামাল, সুলতান মনসুর, কাদের সিদ্দিকী, মান্না এত আবেগ দিয়ে জ্ঞানগর্ভ লেখা এত বিবেক! কোথায় গেল সেই বিবেক? ওই ধানের শীষে তার আজকে নির্বাচন করছে। রাজনীতিকে কোথায় নামিয়েছে? তারা যদি ক্ষমতা যায় তাহলে দেশের ভাগ্যে কি ঘটবে সেটাই আমার প্রশ্ন।

অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। সভা পরিচালনা করেন আওয়ামী লীগের উপ প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন। অন্যান্যদের মধ্যে দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, বি এম মোজাম্মেল হক, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাদেক খান, দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ প্রমুখ। শহীদ বুদ্ধিজীবি পরিবারের সন্তানদের মধ্যে ডা. নুজহাত চৌধুরী ও শমী কায়সার বক্তব্য রাখেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর