× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

হামলা-সংঘাত অব্যাহত

শেষের পাতা

বাংলারজমিন ডেস্ক
১৮ ডিসেম্বর ২০১৮, মঙ্গলবার

নির্বাচনী প্রচারণা ঘিরে সংঘর্ষ অব্যাহত রয়েছে। গতকালও দেশের বিভিন্নস্থানে বিরোধী গণসংযোগে হামলা হয়েছে।
স্টাফ রিপোর্টার, সাভার থেকে জানান, ঢাকা-২ আসনের সাভার আমিনবাজার ইউনিয়নে নির্বাচনী প্রচারণা চলাকালে বিএনপি এবং আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় উভয়পক্ষের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, মারধরসহ মোটরসাইকেল ও গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। দু’পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত হয়েছেন কমপক্ষে ১০ জন। আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। গতকাল দুপুরে উপজেলার আমিনবাজারের হিজলা এলাকায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের ঘটনায় সাভার মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মনির হোসেন (৫০), মো. টুটুল (৩০), মোফাজ্জল হক (৪০) ও আশিক (২০) নামে চারজনকে আটক করেছে। তারা সবাই বিএনপি কর্মী।


পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকাল থেকে ঢাকা-২ আসনের বিএনপি প্রার্থী ব্যারিস্টার ইরফান ইবনে আমান অমি আমিনবাজারের হিজলা এলাকায় নেতাকর্মীদের নিয়ে লিফলেট বিতরণ করছিলেন। এ সময় নির্বাচনী স্লোগান দেয়াকে কেন্দ্র করে আমিনবাজারের স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে বিএনপির নেতাকর্মীদের বাকবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে উভয়পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে কমপক্ষে ১০ জন আহত হন। সংঘর্ষের সময় আমান অমির নির্বাচনী প্রচারণার কাজে ব্যবহৃত তিনটি মোটরসাইকেল ও চারটি মাইক্রোবাস ভাঙচুর করা হয়। এ সময় বিএনপি প্রার্থী ব্যারিস্টার ইরফান ইবনে আমান অমি সাভার উপজেলা চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা কফিল উদ্দিন দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে সরে যান। সংঘর্ষের খবর পেয়ে আমিনবাজার পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন। ফাঁড়ির ইনচার্জ (এসআই) জামাল হোসেন বলেন, সংঘর্ষের ঘটনায় বিএনপির চার নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে। এ ছাড়া ঘটনাস্থল থেকে দুটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে।

স্টাফ রিপোর্টার, যশোর থেকে জানান, যশোর-৪ আসনের ধানের শীষের প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার টিএস আইয়ুবের বাড়ি ও নির্বাচনী কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। রোববার রাতে বাঘারপাড়া উপজেলা সদরে বিএনপি প্রার্থীর বাড়িতে হামলা চালায় একদল দুর্বৃত্ত। তারা বাড়ির প্রধান ফটক ভেঙে ভেতরে ঢুকে বাড়ির আসবাবপত্র ভাঙচুর করে। তছনছ করে গোটা বাড়ির জিনিসপত্র। এ সময় দুর্বৃত্তরা তার নির্বাচনী এলাকায় ৩১টি নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে বলে তিনি দাবি করেন। গতকাল সকালে যশোর প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রকৌশলী টিএস আইয়ুব এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পর ওয়ারেন্ট ছাড়াই অন্তত ৩১ জন নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ?।

এজন্য বিএনপির পক্ষ থেকে বাঘারপাড়া ও অভরনগর থানার ওসিকে প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়েছে?। ইতিমধ্যে যশোর-৪ নির্বাচনী এলাকায় ধানের শীষের ৩১টি অফিস ভাঙচুর করা হয়েছে। এ ছাড়া বাড়িতে বাড়িতে হামলার অভিযোগ জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে দেয়া হয়েছে?। কিন্তু এসব সমস্যার কোনো সমাধান হয়নি?। সংবাদ সম্মেলনে যশোরের জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু, বাঘারপাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান মশিয়ার রহমান, বাঘারপাড়া পৌর বিএনপির আহবায়ক আব্দুল হাই মনা, যুগ্ম আহ্বায়ক শামসুর রহমান, যশোর নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মুনির আহমেদ সিদ্দিকী বাচ্চু, বসুন্দিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি নুরুজ্জামান খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ সম্মেলন থেকে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির দাবি জানানো হয়।
সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি জানান, টাঙ্গাইলের সখীপুরে ঐক্যফ্রন্টের নির্বাচনী প্রচারণার সময় ছাত্রলীগের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় নির্বাচনী কাজে ব্যবহৃত ঐক্যফ্রন্টের গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। আহত হয়েছেন তিন ছাত্রলীগ কর্মী। রোববার সন্ধ্যায় পৃথক দু’টি সংঘর্ষের ঘটনায় রাতেই ঐক্যফ্রন্টের ৫৪ নেতাকর্মীসহ অজ্ঞাত আরো ৫০-৬০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক সজীব আহমেদ। মামলার আসামি উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি আতোয়ার রহমানকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজাদ হিরা, হাবিব ও বাদল নামের তিন ছাত্রলীগকর্মী আহত হয়েছেন। আহত হাবিব ও বাদলকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে আজাদ হিরাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি জানান, নীলফামারীর সৈয়দপুরে এক জামায়াত নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। রোববার রাত ৯টার দিকে শহরের বাঁশবাড়ী মসজিদ বায়তুস সালাম (টালী মসজিদ) এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। আটক জামায়াত নেতার নাম আখতার হোসেন। তিনি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ১৪নং ওয়ার্ড সভাপতি।
এলাকাবাসী জানায়, রোববার এশার নামাজের পর বাঁশবাড়ী টালী মসজিদ এলাকায় বিএনপি প্রার্থী অধ্যক্ষ মো. আমজাদ হোসেন সরকারের ধানের শীষের সমর্থনে পথসভার আয়োজন করেছিল ১৪নং ওয়ার্ডবাসী। এ পথসভা শেষে মাত্র ১০ গজ দূরে নিজ বাড়ি ফেরার পথে ওয়ার্ড জামায়াতে ইসলামী সভাপতি আখতার হোসেনকে আটক করে এসআই আবদুল আজিজসহ সঙ্গীয় ফোর্স। সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শাহজাহান পাশা জানান, আখতার হোসেনকে গ্রেপ্তার করে কোর্টে পাঠানো হয়েছে।

পাবনায় বিএনপি-জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী আটক
স্টাফ রিপোর্টার, পাবনা থেকে জানান, পাবনা সদর, ঈশ্বরদী ও আটঘরিয়া উপজেলার বিভিন্নস্থানে অভিযান চালিয়ে এক উপজেলা চেয়ারম্যানসহ বিএনপি জামায়াতের ১০ নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। পুলিশ জানায়, গতকাল দুপুরে আটঘরিয়া উপজেলার দেবোত্তর বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে পাবনা জেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর ও আটঘরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান জহুরুল ইসলামকে আটক করা হয়। এর আগে পাবনা সদরে বিএনপির উপজেলা সভাপতি একেএম মুসাসহ দু’জনকে আটক করে পুলিশ। এ ছাড়া সকালে ঈশ্বরদী উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের ৭ নেতাকর্মীকে আটক করে। আটকরা হলেন, পাবনা জেলা বিএনপির বৃত্তি বিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক আজমল হোসেন সুজন, ঈশ্বরদী কলেজের সাবেক ভিপি রেজাউল করিম শাহিন, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক বাচ্চু মিয়া, পাকশী ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল ইসলাম, সুলভ মালিথা, ইদ্রিস আলী মালিথা ও রবিউল ইসলাম।

তারাকান্দায় ২ বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
তারাকান্দা (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি জানান, ময়মনসিংহের তারাকান্দায় বিএনপির ২ নেতাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। জানা গেছে, ময়মনসিংহ (উত্তর) জেলা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপির) সদস্য ও তারাকান্দা উপজেলার গালাগাঁও ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান একেএম শামছুল হুদা তালুকদার (৫৮) ও গালাগাঁও ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি ধারাকান্দি গ্রামের মো. আবদুল হালিম (৫৫) কে বারই পুখুরিয়া এলাকা থেকে পুলিশ গতকাল বিকালে গ্রেপ্তার করে।

নওগাঁ প্রতিনিধি জানান, নওগাঁ মহাদেবপুর উপজেলার চেরাগপুর ইউনিয়নের বিএনপির দুই নেতাকে আটক এবং নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর করা হয়েছে। এ ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন করেছেন, নওগাঁ-৩ (মহাদেবপুর-বদলগাছী) আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী পারভেজ আরেফিন সিদ্দিকী। নির্বাচনী অফিস ভাঙচুরে ঘটনার পর থেকে দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। গতকাল দুপুর ১২টায় মহাদেবপুর থানা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, রোববার রাতে বাড়ি থেকে উপজেলার রাইগা ইউপি বিএনপির সভাপতি মোজাম্মেল হক ও সাধারণ সম্পাদক মর্তুজা বেলালকে ঘরের দরজা ভেঙে আটক করে থানা নেয়া হয়েছে। এ ছাড়া চেরাগপুর ইউনিয়নের বয়রা গ্রামে আতাউর রহমানের খলিয়ানে (উঠান) রাত ২টার দিকে বিএনপির নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর করা হয়েছে।

ঘটনার পর থেকে এলাকায় বিএনপির নেতাকর্মীদের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে। এ প্রসঙ্গে বিএনপি প্রার্থী পারভেজ আরেফিন সিদ্দিকী জনি বলেন, যতই অত্যাচার নির্যাতন করা হোক মাঠ ছাড়ছি না। ৩০শে তারিখে ব্যালটের মাধ্যমে এর জবাব দেবেন এই আসনের ভোটাররা। নেতাকর্মীরা অভিযোগ করে বলেন, এলাকায় বিএনপির কোনো পার্টি অফিস করতে দেয়া হবে না বলে আগে থেকে হুমকি দেয়া হয়েছিল। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা অফিস ভাঙচুর ও ধানের পালায় আগুন দিয়ে পুড়িয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, মহাদেবপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সাত্তার নান্নু, সহসাধারণ সম্পাদক আক্কাস আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেনসহ বিএনপির অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

স্টাফ রিপোর্টার, রংপুর থেকে জানান, রংপুর-২ (বদরগঞ্জ-তারাগঞ্জ) আসনে জাসদের নির্বাচনী প্রচারণায় বাধা দিয়েছে আওয়ামী লীগ। গতকাল কুমারেশ রায়ের মশাল মার্কার নির্বাচনী মাইকিংয়ের প্রচার-প্রচারণা চলাকালীন বর্তমানে সাংসদ ও নৌকা মার্কার প্রার্থী আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী ডিউকের বিরুদ্ধে জাসদ প্রার্থীর মাইকের তার ছিঁড়ে মাউথপিস কেড়ে নেয়াসহ হুমকি দেন। গতকাল বিকাল ৫টায় কুর্শা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটেছে বলে জাসাদের তারাগঞ্জ উপজেলা শাখার দপ্তর সম্পাদক হরলাল রায় এ অভিযোগ করেন। এ খবর পেয়ে তারা থানা পুলিশকে অভিযোগ করেন এবং এ ঘটনার প্রতিবাদে তারাগঞ্জ উপজেলা জাসদের নেতাকর্মীসহ জাসদের সমর্থকরা তারাগঞ্জ জাসদের চৌপথীস্থ নির্বাচনী কার্যালয় থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে। এদিকে, রংপুর-৫ মিঠাপুকুর আসনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী জামায়াত নেতা গোলাম রব্বানীর প্রচার মাইক আটক করেছে পুলিশ। প্রচারের সময় শব্দ দূষণের অভিযোগ এনে ৬টি প্রচার মাইক এবং ব্যাটারিচালিত তিনটি অটোরিকশা আটক করা হয়েছে। এ ছাড়াও ধানের শীষের প্রতীকের পোস্টার ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

অপরদিকে বিএনপির পোস্টার লাগাতে গিয়ে দুই জামায়াত নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। বিএনপি নেতাদের অভিযোগে জানা গেছে, গতকাল জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থীর ধানের শীষ প্রতীকের পোস্টার লাগানোর সময় দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশ জানায়, গ্রেপ্তার হওয়া উপজেলার ইমাদপুর ইউনিয়নের বৈরাতী গ্রামের শরিফুল ইসলাম ও গোপালপুর ইউনিয়নের আবদুল মোন্নাফ দুজন নেতা। এর মধ্যে মোন্নাফ হোসেন গোপালপুর ইউনিয়ন জামায়াতের সেক্রেটারি। এর আগে সকাল ১১টার দিকে মির্জাপুর ইউনিয়নের বৈরাতীহাট, শিববাজার, ইমাদপুর ইউনিয়নের মাঠেরহাট এবং বালুয়া মাসিমপুর ইউনিয়নের বালুয়া এলাকায় ধানের শীষের পোস্টার ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ করেছে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি একেএম রুহুল্লাহ জুয়েল।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর